সোমবার, ২৯ আগস্ট, ২০১১

পা নেই, তাতে কী!

কৃত্রিম পায়ে এগিয়ে চলেছেন পিস্টোরিয়াস (বাঁয়ে) কৃত্রিম পায়ে এগিয়ে চলেছেন পিস্টোরিয়াস (বাঁয়ে)
ছবি: রয়টার্স
দুই পায়ের কোনোটিই নেই। কথাটি রূপক নয়, আক্ষরিক অর্থেই। দুটি পা-ই হারিয়েছেন জন্মের সময়। ১১ মাস বয়সে অকেজো হয়ে যাওয়া পায়ের হাঁটুর নিচের অংশটুকু কেটে ফেলা হয়। তবু কার্বন-ফাইবারের কৃত্রিম পা লাগিয়ে অস্কার পিস্টোরিয়াস ট্র্যাক মাতিয়ে চলেছেন। পেয়েছেন ‘ব্লেড রানার’ উপাধি। দেগু বিশ্ব অ্যাথলেটিকস চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নিয়ে পিস্টোরিয়াস ইতিহাস গড়েছেন—এ প্রথম ‘সক্ষম’ অ্যাথলেটদের সঙ্গে বিশ্ব আসরে লড়াইয়ের ইতিহাস!
বিস্ময়ের এখানেই শেষ নয়। সব প্রতিবন্ধকতা জয় করে ‘পা হীন বিশ্বের দ্রুততম মানব’ পিস্টোরিয়াস চলে গেছেন ৪০০ মিটার স্প্রিন্টের চতুর্থ রাউন্ডে! তৃতীয় রাউন্ডের বাধা টপকাতে ২৪ বছর বয়সী এই স্প্রিন্টার সময় নিয়েছেন ৪৫.৩৯ সেকেন্ড।
পদক জেতা না-জেতা পরের কথা। পিস্টোরিয়াস যে লড়াকু মানসিকতা দেখিয়ে যাচ্ছেন, তাতে মনে হচ্ছে একটা জয় তিনি পেয়েই গেছেন। ওয়েবসাইট।

শনিবার, ২৭ আগস্ট, ২০১১

আমাজনের বিস্ময়!

বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম নদী আমাজন। দক্ষিণ আমেরিকার প্রায় ৭০ লাখ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে আঁঁকাবাঁকা পথে বয়ে চলেছে এই নদীটি। কিন্তু শুধু এটুকুই না। আরও অনেক বিস্ময় এতদিন লুকিয়েই রেখেছিল আমাজন। নদীটির ভূপৃষ্ঠে আরও চার কিলোমিটার নিচে আরও বড় আয়তনের একটি নদী বয়ে চলেছে বলে সম্প্রতি এক গবেষণায় দাবি করেছেন ব্রাজিলের বিজ্ঞানীরা। রিও ডি জেনিরোতে গত সপ্তাহে জিওফিজিক্যাল সোসাইটির এক সম্মেলনে এই বিস্ময়কর দাবিটি করেন ব্রাজিলের ন্যাশনাল অবজারভেটরির জিওফিজিকস বিভাগ।
আমাজন ভূপৃষ্ঠের চার কিলোমিটার নিচ দিয়ে বয়ে যাওয়া এই নদীটির নামকরণ করা হয়েছে গবেষক দলের প্রধান ভালিয়া হামজার নাম অনুসরণে। নব-আবিষ্কৃত এই হামজা নদীটি বয়ে চলেছে আমাজনের মতোই পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে। আমাজন ও হামজা, দুই নদীই দৈর্ঘ্যে সমান (ছয় হাজার কিলোমিটার) হলেও প্রস্থে অনেকগুণ বড় ভূগর্ভস্থ নদীটি। আমাজন প্রবাহিত হয় প্রস্থে এক কিলোমিটার থেকে ১০০ কিলোমিটারের মধ্যে। যেখানে কোথাও কোথাও হামজার প্রস্থ ১০০ গুণেরও বেশি, প্রায় ২০০ থেকে ৪০০ কিলোমিটার।
ব্রাজিলের আক্রে প্রদেশ থেকে শুরু হয়ে সালিমোস, আমাজোনাস ও মারাজু শাখা নদীগুলো দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে এই নদীটি। শেষ হয়েছে আটলান্টিক মহাসমুদ্রে। তবে আমাজনের তুলনায় হামজা নদীর পানিপ্রবাহের গতি অনেক ধীর।
তেল উত্তোলনের জন্য আমাজন অঞ্চলে স্থাপন করা ২৪১টি অকার্যকর গভীর কূপের তাপমাত্রা তারতম্যের কারণ অনুসন্ধান করতে গিয়ে সম্প্রতি এই ভূগর্ভস্থ নদীটির সন্ধান পায় ব্রাজিলের জিওফিজিকস বিভাগ। ১৯৭০ ও ১৯৮০-র দশকে এই কূপগুলো স্থাপন করেছিল দেশটির পেট্রো-কেমিক্যাল কোম্পানি পেট্রোব্রাস।
আমাজন নদীর মুখগুলোতে লবণের স্বল্পতার কারণ হিসেবে এই হামজা নদীর উপস্থিতিই বড় ভূমিকা পালন করেছে বলে অনুমান করছেন বিজ্ঞানীরা। তবে এখনো এই নদীর বৈশিষ্ট্য, প্রকৃতির ওপর এর অবদান ইত্যাদি বিষয়ে পরিষ্কার করে কিছু বলতে পারছেন না তাঁরা। আমাজনের এই নতুন বিস্ময়ের স্বরূপ বুঝতে আরও তিন-চার বছর সময় লাগতে পারে বলে ধারণা গবেষকদের। টেলিগ্রাফ।

শুক্রবার, ২৬ আগস্ট, ২০১১

অজপাড়াগায়ের সামান্য রাখাল বালক থেকে আজ বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণর !

নিউজ এজেন্সি টোয়েন্টিফোর এ প্রকাশিত দেশবরেণ্য অর্থনীতিবিদ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণর ড.আতিউর রহমানের আত্ব জীবনি সকলের অবগতির জন্য শেয়ার করলাম  এজন্য যে আমরাও যেন তাঁর মত করে সকল প্রতিকুলতা পেড়িয়ে সামনে এগিয়ে যেতে পারি অনেক দুর । আমার এই পোষ্টটি পাবলিশ হয়েছিল ২৩শে আগষ্ট/১১ তে টেকটি উনসের জীবনিতে যাহোক পরবর্তীতে পেন্ডিং জনিত কারণে আবার ও পোষ্ট করলাম সকলের জন্য জানিনা পোষ্টটি আদৌ প্রকাশ হবে কি না ?
ডঃ আতিউর রহমান স্যার,
আপনাকে জানাই আমার অবনত মস্তকে সশ্রদ্ধ সালাম। আপনি আপনার শিকড়েরর কথা অবলীলায় প্রকাশ করে নিজেকে হিমালয়ের মত বড় করেছেন। আমরা সবাই যদি আমাদের শিকড় থেকে উঠে আসার সত্যতা প্রকাশ করতে পারতাম এমনিভাবে তাহলে হয়তো জাতি হিসাবে আর ও অনেক দুর এগিয়ে যেতে পারতাম। সবাই আপনার এই মহৎ গুনকে অনুসরণ করা উচিৎ। আপনি আসলে আমাদের সমাজের গর্ব।
আপনি আপনার শৈশবকে জন সম্মুখে তুলে ধরে সততা ও নিষ্ঠার পরিচয় দিয়েছেন যা আমাদের বর্তমান সমাজে দূর্লভ।
আপনি সুস্থ্য থাকুন দীর্ঘ জীবন লাভ করুন। আমার খুব ইচ্ছা  যদি কোন দিন সামনা সামনি আপনার সাক্ষাৎ লাভ করি তাহলে একবার আপনার পা ছুয়ে সালাম করবো।
জাহিদ ইকবাল,নিউজ এজেন্সি টোয়েন্টিফোর (আগষ্ট ২,মঙ্গলবার, ঢাকা)-দেশবরেণ্য অর্থনীতিবিদ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্ণর ড.আতিউর রহমানের ছেলেবেলা কেটেছে গরু-ছাগল চড়িয়ে! সেখান থেকে আজকের অবস্থানে পৌছাতে তাঁকে অনেক ত্যাগ স্বীকার ও সংগ্রাম করতে হয়েছে। প্রিয় পাঠক আসুন সেই কাহিনী শুনি তাঁর নিজের-ই মুখে:--- আমার জন্ম জামালপুর জেলার এক অজপাড়াগাঁয়ে । ১৪ কিলোমিটার দূরের শহরে যেতে হতো পায়ে হেঁটে বা সাইকেলে চড়ে । পুরো গ্রামের মধ্যে একমাত্র মেট্রিক পাস ছিলেন আমার চাচা মফিজউদ্দিন । আমার বাবা একজন অতি দরিদ্র ভূমিহীন কৃষক। আমরা পাঁচ ভাই, তিন বোন । কোন রকমে খেয়ে না খেয়ে দিন কাটতো আমাদের।
আমার দাদার আর্থিক অবস্থা ছিল মোটামুটি । কিন্তু তিনি আমার বাবাকে তাঁর বাড়িতে ঠাঁই দেননি । দাদার বাড়ি থেকে খানিকটা দূরে একটা ছনের ঘরে আমরা এতগুলো ভাই-বোন আর বাবা-মা থাকতাম । মা তাঁর বাবার বাড়ি থেকে নানার সম্পত্তির সামান্য অংশ পেয়েছিলেন । তাতে তিন বিঘা জমি কেনা হয় । চাষাবাদের জন্য অনুপযুক্ত ওই জমিতে বহু কষ্টে বাবা যা ফলাতেন, তাতে বছরে ৫/৬ মাসের খাবার জুটতো । দারিদ্র্য কি জিনিস, তা আমি মর্মে মর্মে  উপলব্ধি করেছি-খাবার নেই, পরনের কাপড় নেই, কি এক অবস্থা!!
আমার মা সামান্য লেখাপড়া জানতেন । তাঁর কাছেই আমার পড়াশোনার হাতেখড়ি । তারপর বাড়ির পাশের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হই । কিন্তু আমার পরিবারে এতটাই অভাব যে,আমি যখন তৃতীয় শ্রেণীতে উঠলাম,তখন আর পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার সুযোগ থাকলো না । বড় ভাই আরো আগে স্কুল ছেড়ে কাজে ঢুকেছেন । আমাকেও লেখাপড়া ছেড়ে রোজগারের পথে নামতে হলো।
আমাদের একটা গাভী আর কয়েকটা খাঁসি ছিল । আমি সকাল থেকে সন্ধা পর্যন্ত ওগুলো মাঠে চড়াতাম।
বিকেল বেলা গাভীর দুধ নিয়ে বাজারে গিয়ে বিক্রি করতাম । এভাবে দুই ভাই মিলে যা আয় করতাম, তাতে কোন রকমে দিন কাটছিল । কিছুদিন চলার পর দুধ বিক্রির আয় থেকে সঞ্চিত আট টাকা দিয়ে আমি পান-বিড়ির দোকান দেই । প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত দোকানে বসতাম । পড়াশোনা তো বন্ধই,আদৌ কি করবো- সেই স্বপ্নও ছিল না।
এক বিকেলে বড় ভাই বললেন, আজ স্কুল মাঠে নাটক হবে । স্পষ্ট মনে আছে, তখন আমার গায়ে দেয়ার মতো কোন জামা নেই । খালি গা আর লুঙ্গি পরে আমি ভাইয়ের সঙ্গে নাটক দেখতে চলেছি । স্কুলে পৌছে আমি তো বিস্ময়ে হতবাক! চারদিকে এত আনন্দময় চমৎকার পরিবেশ । আমার মনে হলো,আমিতো আর সবার মতোই হতে পারতাম । সিদ্ধান্ত নিলাম,আমাকে আবার স্কুলে ফিরে আসতে হবে।
নাটক দেখে বাড়ি ফেরার পথে বড় ভাইকে বললাম,আমি কি আবার স্কুলে ফিরে আসতে পারি না ? আমার বলার ভঙ্গি বা করুণ চাহনি দেখেই হোক কিংবা অন্য কোন কারণেই হোক কথাটা ভাইয়ের মনে ধরলো । তিনি বললেন,ঠিক আছে কাল হেডস্যারের সঙ্গে আলাপ করবো।
পরদিন দুই ভাই আবার স্কুলে গেলাম । বড় ভাই আমাকে হেডস্যারের রুমের বাইরে দাঁড় করিয়ে রেখে ভিতরে গেলেন । আমি বাইরে দাড়িয়ে স্পষ্ট শুনছি, ভাই বললেন আমাকে যেন বার্ষিক পরীক্ষায় অংশগ্রহনের সুযোগটুকু দেওয়া হয় । কিন্তু হেডস্যার অবজ্ঞার ভঙ্গিতে বললেন, সবাইকে দিয়ে কি লেখাপড়া হয়!
স্যারের কথা শুনে আমার মাথা নিচু হয়ে গেল। যতখানি আশা নিয়ে স্কুলে গিয়েছিলাম,স্যারের এক কথাতেই সব ধুলিস্মাৎ হয়ে গেল । তবু বড় ভাই অনেক পীড়াপীড়ি করে আমার পরীক্ষা দেওয়ার অনুমতি যোগার করলেন । পরীক্ষার তখন আর মাত্র তিন মাস বাকি । বাড়ি ফিরে মাকে বললাম, আমাকে তিন মাসের ছুটি দিতে হবে । আমি আর এখানে থাকবো না । কারণ ঘরে খাবার নেই,পরনে কাপড় নেই- আমার কোন বইও নেই, কিন্তু আমাকে পরীক্ষায় পাস করতে হবে।
মা বললেন, কোথায় যাবি? বললাম, আমার এককালের সহপাঠী এবং এখন ক্লাসের ফার্স্ট বয় মোজাম্মেলের বাড়িতে যাবো । ওর মায়ের সঙ্গে আমার পরিচয় আছে । যে ক’দিন কথা বলেছি,তাতে করে খুব ভালো মানুষ বলে মনে হয়েছে । আমার বিশ্বাস, আমাকে উনি ফিরিয়ে দিতে পারবেন না।
দুরু দুরু মনে মোজাম্মেলের বাড়ি গেলাম । সব কিছু খুলে বলতেই খালাম্মা সানন্দে রাজি হলেন । আমার খাবার আর আশ্রয় জুটলো; শুরু হলো নতুন জীবন । নতুন করে পড়াশোনা শুরু করলাম। প্রতিক্ষণেই হেডস্যারের সেই অবজ্ঞাসূচক কথা মনে পড়ে যায় ,জেদ কাজ করে মনে; আরো ভালোকরে পড়াশোনা করি।
যথাসময়ে পরীক্ষা শুরু হলো । আমি এক-একটি পরীক্ষা শেষ করছি আর ক্রমেই যেন উজ্জীবিত হচ্ছি। আমার আতœবিশ্বাসও বেড়ে যাচ্ছে । ফল প্রকাশের দিন আমি স্কুলে গিয়ে প্রথম সারিতে বসলাম হেডস্যার ফলাফল নিয়ে এলেন । আমি লক্ষ্য করলাম , পড়তে গিয়ে তিনি কেমন যেন দ্বিধান্বিত । আড়চোখে আমার দিকে তাকাচ্ছেন । তারপর ফল ঘোষনা করলেন । আমি প্রথম হয়েছি ! খবর শুনে বড় ভাই আনন্দে কেঁদে ফেললেন । শুধু আমি নির্বিকার-যেন এটাই হওয়ার কথা ছিল।
বাড়ি ফেরার পথে সে এক অভূতপূর্ব দৃশ্য । আমি আর আমার ভাই গর্বিত ভংগিতে  হেঁটে আসছি । আর পিছনে এক দল ছেলেমেয়ে আমাকে নিয়ে হৈ চৈ করছে, স্লোগান দিচ্ছে । সারা গাঁয়ে সাড়া পড়ে গেল! আমার নিরক্ষক বাবা, যারঁ কাছে ফার্স্ট আর লাস্ট একই কথা- তিনিও আনন্দে আতœাহারা; শুধু এইটুকু বুঝলেন যে, ছেলে বিশেষ কিছু একটা করেছে।যখন শুনলেন আমি ওপরের ক্লাসে উঠেছি, নতুন বই লাগবে, পরদিনই ঘরের খাসিটা হাটে নিয়ে গিয়ে ১২টাকায় বিক্রি করে দিল। তারপর আমাকে নিয়ে জামালপুর গেলেন। সেখানকার নবনূর লাইব্রেরী থেকে নতুন বই কিনলাম।
আমার জীবনযাত্রা এখন সর্ম্পূন বদলে গেছে। আমি রোজ স্কুলে যাই। অবসরে সংসারের কাজ করি। ইতোমধ্যে স্যারদের সুনজরে পড়ে গেছি। ফয়েজ মৌলবী স্যার আমাকে তারঁ সন্তানের মত দেখাশুনা করতে লাগলেন। সবার আদর,যতœ, øেহে আমি ফার্স্ট হয়েই পঞ্চম শ্রেনীতে উঠলাম।এতদিনে গ্রামের একমাত্র মেট্রিক পাশ মফিজউদ্দিন চাচা আমার খোঁজ নিলেন। তারঁ বাড়ীতে আমার আশ্রয় জুটলো।
প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করে আমি দিঘপাইত জুনিয়র হাইস্কুলে ভর্তি হই। চাচা ওই স্কুলের শিক্ষক। অন্য শিক্ষকরাও আমার সংগ্রামের কথা জানতেন। তাই সবার বাড়তি আদর-ভালবাসা পেতাম।
আমি যখন সপ্তম শ্রেনীতে পেরিয়ে অষ্টম শ্রেণীতে উঠবো, তখন চাচা একদিন কোথেকে যেন একটা বিজ্ঞাপন কেটে নিয়ে এসে আমাকে দেখালেন। ওটা ছিল ক্যাডেট কলেজে ভর্তির বিজ্ঞাপন। যথাসময়ে ফরম পূরণ করে পাঠালাম। এখানে বলা দরকার, আমার নাম ছিল আতাউর রহমান। কিন্তু ক্যাডেট কলেজের ভর্তি ফরমে স্কুলের হেডস্যার আমার নাম আতিউর রহমান লিখে চাচাকে বলেছিলেন, এই ছেলে একদিন অনেক বড় কিছু হবে। দেশে অনেক আতাউর আছে। ওর নামটা একটু আলাদা হওয়া দরকার; তাই আতিউর করে দিলাম।
আমি রাত জেগে পড়াশোনা করে প্রস্তুতি নিলাম। নির্ধারিত দিনে চাচার সঙ্গে পরীক্ষা দিতে রওনা হলাম। ওই আমার জীবনে প্রথম ময়মনসিংহ যাওয়া। গিয়ে সবকিছু দেখে তো চক্ষু চড়কগাছ। এত এত ছেলের মধ্যে আমিই কেবল পায়জামা আর স্পঞ্জ পরে এসেছি। আমার মনে  হলো, না আসাটাই ভালো ছিল। অহেতুক কষ্ট করলাম। ভাবলাম হবে না। কিন্তু দুই মাস পর চিঠি পেলাম, আমি নির্বাচিত হয়েছি। এখন চূড়ান্ত পরীক্ষার জন্য ঢাকা ক্যান্টনমেন্টে যেতে হবে।
সবাই খুব খুশি; কেবল আমিই হতাশ। আমার একটা প্যান্ট নেই, যেটা পরে যাবো। শেষে স্কুলের কানাই লাল বিশ্বাসের ফুলপ্যান্টটা ধার করলাম। আর একটা শার্ট যোগাড় হলো। আমি আর চাচা অচেনার ঢাকার উদ্দেশে রওনা হলাম। চাচা শিখিয়ে দিলেন, মৌখিক পরীক্ষা দিতে গিয়ে আমি যেন দরজার কাছে দাড়িঁয়ে বলি: ম্যা আই কাম ইন স্যার? ঠিক মতোই বললাম। তবে এত উচ্চস্বরে বললাম যে, উপস্থিত সবাই হো হো করে হেসে উঠলো।
পরীক্ষকদের একজন মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজের এম. ডাব্লিউ. পিট আমাকে আপদমস্তক নিরীক্ষণ করে সবকিছু আচঁ করে ফেললেন। পরম øেহে আমাকে বসালেন। মুহুর্তের মধ্যে তিনি আমার খুব আপন হয়ে গেলেন। আমার মনে হলো, তিনি থাকলে আমার কোন ভয় নেই। পিট স্যার আমার লিখিত পরীক্ষার খাতায় চোখ বুলিয়ে নিলেন।  তারপর অন্য পরীক্ষকদের সঙ্গে ইংরেজীতে কী-সব আলাপ করলেন। আমি সবটা না বুঝলেও আচঁ করতে পারলাম যে, আমাকে তাদেঁর পছন্দ হয়েছে। তবে তারাঁ কিছুুই বললেন না। পরদিন ঢাকা শহর ঘুরে দেখে বাড়ি ফিরে এলাম। যথারীতি পড়াশোনায় মনোনিবেশ করলাম। কারন আমি ধরে নিয়েছি আমার চান্স হবে না।
হঠাৎ তিন মাস পর চিঠি এলো। আমি চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত হয়েছি। মাসে ১৫০ টাকা বেতন লাগবে। এর মধ্যে ১০০ টাকা দেওয়া হবে, বাকি ৫০ টাকা আমার পরিবারকে যোগান দিতে হবে। চিঠি পড়ে মন ভেঙ্গে গেল। যেখানে আমার পরিবারের তিনবেলা খাওয়ার নিশ্চয়তা নেই, আমি চাচার বাড়িতে মানুষ হচ্ছি, সেখানে প্রতিমাসে ৫০ টাকা বেতন যোগানোর কথা চিন্তাও করা যায় না!
এই যখন অবস্থা, তখন প্রথমবারের মতো আমার দাদা  সবর হলেন। এত বছর পর নাতির (আমার) খোঁজ নিলেন। আমাকে অন্য চাচাদের কাছে নিয়ে গিয়ে বললেন, তোমরা থাকতে নাতি আমার এত ভালো সুযোগ পেয়েও পড়তে পারবে না? কিন্তু তাদের অবস্থাও খুব বেশি ভালো ছিল না। তারাঁ বললেন, একবার না হয় ৫০ টাকা যোগাড় করে দেবো, কিন্তু প্রতি মাসে তো সম্ভব নয়। দাদাও বিষয়টা বুঝলেন।
আমি আর কোন আশার আলো দেখতে না পেয়ে সেই ফয়েজ মৌলভী স্যারের কাছে গেলাম। তিনি বললেন, আমি থাকতে কোন চিন্তা করবে না। পরদিন আরো দুইজন সহকর্মী আর আমাকে নিয়ে তিনি হাটে গেলেন। সেখানে গামছা পেতে দোকানে দোকানে ঘুুুরলেন। সবাইকে বিস্তারিত বলে সাহায্য চাইলেন। সবাই সাধ্যমতো আট আনা, চার আনা, এক টাকা, দুই টাকা দিলেন। সব মিলিয়ে ১৫০ টাকা হলো। আর চাচারা দিলেন ৫০ টাকা। এই সামান্য টাকা সম্বল করে আমি মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজে ভর্তি হলাম। যাতায়াত খরচ বাদ দিয়ে আমি ১৫০ টাকায় তিন মাসের বেতন পরিশোধ করলাম। শুরু হলো অন্য এক জীবন।
প্রথম দিনেই এম. ডাব্লিউ. পিট স্যার আমাকে দেখতে এলেন। আমি সব কিছু খুলে বললাম। আরো জানালাম যে, যেহেতু  আমার আর বেতন দেওয়ার সামর্থ্য নেই, তাই তিনমাস পর ক্যাডেট থেকে চলে যেতে হবে। সব শুনে স্যার আমার বিষয়টা বোর্ড মিটিয়ে তুললেন এবং পুরো ১৫০ টাকাই বৃত্তির ব্যবস্থা করে দিলেন। সেই থেকে আমাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।এস.এস.সি পরীক্ষায় ঢাকা বোর্ডে ৫ম স্থান অধিকার করলাম এবং আরো অনেক সাফল্যের মুকুট যোগ হলো।
আমার জীবনটা সাধারণ মানুষের অনুদানে ভরপুর। পরবর্তীকালে আমি আমার এলাকায় স্কুল করেছি, কলেজ করেছি। যখন যাকে যতটা পারি, সাধ্যমত সাহায্য সহযোগিতা করি। কিন্তু সেই যে হাট থেকে তোলা ১৫০ টাকা!! সেই ঋণ আজও শোধ হয়নি। আমার সমগ্র জীবন উৎসর্গ করলেও সেই ঋণ শোধ হবে না। শোধ হবার নয়!!

বৃহস্পতিবার, ২৫ আগস্ট, ২০১১

এক মণ আলুতে এক কেজি মরিচ!

জয়পুরহাটের কালাইয়ে এক কেজি কাঁচা মরিচ কিনতে কৃষকদের এক মণ আলু বিক্রি করতে হচ্ছে। আর এক কেজি বেগুন কিনতে বিক্রি করতে হচ্ছে আধা মণ আলু। আজ বুধবার স্থানীয় বাজারে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ ২২০ টাকা এবং প্রতি কেজি বেগুন ১০০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। অন্যদিকে প্রতি মণ মাঝারি আকারের গ্যানোলা জাতের আলু বিক্রি হয়েছে সর্বোচ্চ ২২০ টাকা দরে। এ অবস্থায় এক মণ আলুর মূল্যের বিনিময়ে এক কেজি কাঁচা মরিচ কিনতে হয়েছে কৃষকদের। আর এক কেজি বেগুন কিনতে লেগেছে ২০ কেজি আলু বিক্রির টাকা।
বালাইট গ্রামের কৃষক নজরুল ইসলাম বলেন, ‘বাজার-খরচ করার জন্য হাটে দেড় মণ আলু বিক্রির জন্য এনেছিলাম। সাকুল্যে ৩৩০ টাকা পেয়েছি। এ টাকায় এক কেজি কাঁচা মরিচ ও আধা কেজি বেগুন মিলেছে।’
কালাই হাটের সবজি-বিক্রেতা আখের আলী বলেন, ‘বৃষ্টির কারণে কাঁচা মরিচ ও বেগুনের সরবরাহ কমে যাওয়ায় কয়েকগুণ দাম বেড়েছে।’

মঙ্গলবার, ২৩ আগস্ট, ২০১১

জেনে নিন মুসলিম বিজ্ঞনী ও অন্যান্য পন্ডিতদের নাম।

আসসালামুআলাইকুম। আশা করি সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের দয়ায় সবাই ভালো আছেন। আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো। আজকের আলোচনা হলো মুসলিম বিজ্ঞনীদেরকে নিয়ে।  বর্তমান সময়ে আমরা অনেকই হয়তো  মনে করে থাকি যে এই পৃথিবীর যা কিছু আবিষ্কার হয়েছে বা হচ্ছে তার সবই করেছে ইহুদী, খ্রিস্টান ও অন্যান্য ধর্মাবলম্বীর লোকেরা। কিন্তু এই ধারনা সম্পূর্ন ভূল। কারন মুসলিম বিজ্ঞনীরা যখন আকাশ নিয়ে চিন্তা করেছিল তখন ইংল্যান্ড, আমেরিকার মত উন্নত এবং বিজ্ঞান প্রযুক্তি নির্ভর  দেশগুলোর আবিষ্কার হয়নি। আসলে বর্তমানে আমরা যারা আছি,  এই বিষয়গুলো না জানার জন্যে  কারো প্রতি দোষ দিয়ে লাভ নাই। মিডিয়ার মাধ্যমে আমরা যা দেখছি তাতে শুধু  অমুসলিমদের আবিষ্কারই দেখি, আর অন্যদিকে মনে করি মুসলমানরা বুঝি কখনো এগুলি নিয়ে চিন্তাও করেনি। যাই হোক আজকে আমি বিভিন্ন বিষয়ের বিভিন্ন বিজ্ঞনীদের নাম তুলে ধরেছি এবং পরবর্তীতে আলাদা আলাদা করে সবার আাবিষ্কার গুলো তুলে ধরবো ইনশাআল্লাহ।

• খালিদ ইবনে ইয়াজিদ
• জাফর আল-সাদিক
• ইয়াকুব ইবনে তারিক
• ইবরাহীম আল-ফাজারি
• নাউবাখ্ত
• আল-খাওয়ারিজমি (গনিতবিদ)
• জাফর ইবনে মুহাম্মাদ আবু মা’শার আল-বাখী
• আল-ফারঝানি
• বনু মুসা(বীন মুসা)
• জাফর মুহাম্মাদ ইবনে মুসা ইবনে শাকীর
• আহমদ ইবনে মুসা ইবনে শাকীর
• আল-হাসান ইবনে মুসা ইবনে শাকীর
• আল-মাজরিতি
• মুহাম্মাদ ইবনে জাবির আল-হারানি আল-বাতানি(আলব্যাটেনিয়াস)
• আল-ফারাবি(আবুনাসের)
• আব্দুল্লাহ আল-রাহমান আল-সুফি
• আবূ সাঈদ গরগানি
• খুশাঈর ইবনে লাব্বান
• আবূ জাফর আল-খাযিন
• আল-মাহানি
• আল-মারওয়াজি
• আল-নাইরিযি
• আল-সাঘানি
• আল-ফারঘানি
• আবূ নাসর মানসূর
• আবূ সাহল আল-কুহি
• আবূ মুহাম্মাদ আল-খুজানদি
• আবূ আল-ওয়াফা আল-বাঝজানি
• ইবনে ইউনুস
• ইবনে আল-হাইথাম(আল-হাছেন)
• আবূ রায়হান আল-বিরুনি
• ইবনে সিনা
• আবূ ইসাখ ইব্রাহীম আল-যারকালি
• ওমর খঈয়াম
• আল-খাযিনি
• ইবনে বাজ্জাহ
• ইবনে তোফায়েল
• নূরউদ্দিন আল-বিত্রুগি
• আভির‌্যস
• আল-জাযারি
• শারাফ আল-দ্বীন তুসি
• আনভারি
• ময়ীদ্দীন উরদি
• নাসির আল-দ্বীন তুসি
• কুতুব আল-দ্বীন আল সিরাযি
• ইবনে আল-শাতির
• শামস আল-দ্বীন আল-সমরকান্দী
• জামসেদ আল-কাশী
• উলুঘ বেগ (গনিতবিদ)
• তাকী আল-দ্বীন মুহাম্মাদ ইবনে মা’রূফ,
• আহমদ নহভানদি
• হেলী আবিনরাজেল
• আবূল ফযল হারায়ী
• কারীম কারীমভ(Soviet Space Program এর প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রথম Spaceflight(Vostok 1) এর স্থপতিদের নেতা, এছাড়াও তিনি প্রথম Space Stations(Salyut and Mir){1}{2} এর স্থপতিদের নেতা)।
• ফারুখ আল-বায (একজন NASA Scientist, যিনি প্রথম চাঁদে অবতরনের সময় Apollo Program{3} এর সাথে জড়িত ছিলেন।
• সুলতান বিন সালমান বিন আব্দুল আজিজ আল সাঊদ
• মুহাম্মাদ ফারিস
• আব্দুল আহাদ মুহাম্মাদ
• তালগাত মুসাউবায়েভ
• আনুশাহ আনসারী
• আমীর আনসারী
• সুলতানা নুরুন্নাহার(specialist in atomic astrophysics and spectroscopy )

• খালিদ ইবনে ইয়াজিদ
• জাফর আল-সাদিক
• জাবির ইবনে হাঈয়ান(Geber, Father of Chemistry{4}{5}{6})
• আব্বাস ইবনে ফিরনাস(Armen Firman)
• আল-কিনদি(Alkindus)
• আল-মাজরিতি
• ইবনে মিসকাওয়াহ
• আবূ রায়হান আল-বিরুনি
• ইবনে সিনা
• আল-খাযিনি
• নাসির আল-দ্বীন তুসি
• ইবনে খালদুন
• সলিমুজ্জামান সিদ্দিকি
• আল-খাওয়ারিযমি(Father of Al-Gahra,{Mathematics})
• আহমেদ এইচ. যিওয়ালি(Nobel Prize in Chemistry,1999{7})
• মোস্তফা আল-সাঈদ
• আসাদ ফারাজ

• আবূ হানিফা আন-নু’মান(৬৯৯-৭৬৭), ইকোনোমিস্ট
• আবূ ইউসুফ(৭৩১-৭৯৮), ইকোনোমিস্ট
• ইসহাক বিন আলী আল-রাহী(৮৫৪-৯৩১), ইকোনোমিস্ট
• আল-ফারাবী(Alpharabius)(৮৭৩-৯৫০), ইকোনোমিস্ট
• আল-সাঘানী(মৃঃ ৯৯০) one of the earliest historians of science
• শামস আল-মো’আলী আবুল-হাসান ঘাবূস ইবনে ওয়াশমগীর(মৃঃ১০১২), ইকোনোমিস্ট
• আবূ রায়হান আল-বিরুনী(৯৭৩-১০৪৮), considered the "first anthropologist"[9] and father of Indology[10]
• ইবনে সীনা(Avicenna)(৯৮০-১০৩৭), ইকোনোমিস্ট
• ইবনে মিসকাওয়াহ(জন্ম১০৩০), ইকোনোমিস্ট
• আল-ঘযলী(Algazel)(১০৫৮-১১১১), ইকোনোমিস্ট
• আল-মাওয়ারাদী(১০৭৫-১১৫৮), ইকোনোমিস্ট
• নাসির আল-দ্বীন আল-তুসি(১২০১-১২৭৪), ইকোনোমিস্ট
• ইবনে আল-নাফিস(১২১৩-১২৮৮),সসিওলোজিস্ট
• ইবনে তাঈমিয়াহ(১২৬৩-১৩২৮), ইকোনোমিস্ট
• ইবনে খালদুন(১৩৩২-১৪০৬), forerunner of social sciences[11] such as demography,[12] cultural history,[13] historiography,[14] philosophy of history,[15] sociology[12][15] and economics[16][17]
• আল-মাকরিযি(১৩৬৪-১৪৪২), ইকোনোমিস্ট
• আখতার হামিদ খান, Pakistani social scientist; pioneer of microcredit
• মুহাম্মাদ ইউনুস, Nobel Prize winner Bangladeshi economist; pioneer of microfinance
• মাহবুব উল হক, Pakistani economist; developer of Human Development Index and founder of Human Development Report[18][19]

• আল-মাসুদী, the "Herodotus of the Arabs", and pioneer of historical geography[20]
• আল-কিন্দী, pioneer of environmental science[21]
• ইবনে আল-জাজ্জার
• আল-তামিনি
• আল-মসিহি
• আলী ইবনে রেদওয়ান
• মুহাম্মাদ আল-ইদ্রিসি, also a cartographer
• আহমদ ইবনে ফাদলান
• আবূ রায়হান আল-বিরুনী, father of geodesy,[9][12] considered the first geologist and "first anthropologist"[9]
• অভিসিন্না
• আব্দুল লতিফ আল-বাগদাদী
• আভাররুস
• ইবনে আল-নাফিস
• ইবনে বতুতা
• ইবনে খালদুন
• পিরি রেইস
• ইভিলিয়া সিলিবি
• জঘলুল আল-নেগার

• আল-হাজ্জাজি ইবনে ইউসুফ ইবনে মাতার
• খালিদ ইবনে ইয়াজিদ(Calid)
• মুহাম্মাদ ইবনে মুসা আল-খাওয়ারিজমি(Algorismi) - father of algebra[22] and algorithms[23]
• আব্দুল হামিদ ইবনে তুরক
• আবূ আল-হাসান ইবনে আলী আল-কলাসাদি(1412–1482), pioneer of symbolic algebra[24]
• আবূ কামিল সুজা ইবনে আসলাম
• আল-আব্বাস ইবনে সাঈদ আল-জাহিরি
• আল-কিন্দি(Alkindus)
• বনু মুসা(Ben Mousa)
• জাফর মুহাম্মাদ ইবনে মুসা ইবনে শাকির
• আল-হাসান ইবনে মুসা ইবনে শাকির
• আল-মাহানি
• আহমেদ ইবনে ইউসুফ
• আল-মাজরিতি
• মুহাম্মাদ ইবনে জাবির আল-হারানি আল-বাতানি(Albatenius)
• আল-ফারাবি(Abunaser)
• আল-খলিলি
• আল-নাঈরিযি
• আবূ জাফর আল-খাযিন
• আবুল হাসান আল-উকলিদিসি
• আল-সাঘানি
• আবূ সাহল আল-কুহি
• আবূ মুহাম্মাদ আল-খুজানদি
• আবূ আল-ওয়াফা আল-বাযজানি
• ইবনে সাহল
• আল-সিজ্জি
• ইবনে ইউসুন
• আবূ নাসর মানসূর
• কুশাঈর ইবনে লাব্বান
• আল-কারাজি
• ইবনে আল-হাইথাম(Alhacen/Alhazen)
• আবূ রায়হান আল-বিরুনী
• ইবনে তাহির আল-বাগদাদী
• আল-নাসায়ী
• আল-জাঈয়ানি
• আবূ ইসহাক ইব্রাহীম আল-যারকালি(Arzachel)
• আল-মু’তামান ইবনে হুদ
• ওমর খঈয়াম
• আল-খাজিনি
• ইবনে বাজ্জাহ(Avempace)
• আল-ঘাযালি(Algazel)
• আল-মাররাকুশি
• আল-সামাওয়াল
• আভাররস
• ইবনে সিনা
• হুনায়ন ইবনে ইসহাক
• ইবনে আল-বান্না
• ইবনে আল-সাতির
• জাফর ইবনে মুহাম্মাদ আবূ মা’সার আল-বখী(Albumasar)
• জামসেদ আল-কাশি
• কামাল আল-দ্বীন আল-ফারিসি
• মুহয়ি আল-দ্বীন আল-মাগরিবি
• মরিয়াম মিরযাখানি
• ময়িদ্দীন উরদি
• মুহাম্মাদ বাকির ইয়াযদি
• নাসির আল-দ্বীন আল-তুসি, (13th century Persian mathematician and philosopher)
• কাজি জাদা আল-রুমি
• কুতুন আল-দ্বীন আল-সিরাজী
• শামস আল-দ্বীন আল-সমরকান্দী
• শারাফ আল-দ্বীন আল-তুসি
• তাকী আল-দ্বীন মুহাম্মাদ ইবনে মা’রুফ
• উলুঘ বেগ
• লতফি আসকার জেদ্দা, Azerbaijanian computer scientist; founder of Fuzzy Mathematics and fuzzy set theory[25][26]
• কামরুন ভাফা

• ইবনে শিরিন(654–728), author of work on dreams and dream interpretation[27]
• আল-কিন্দি(Alkindus), pioneer of psychotherapy and music therapy[28]
• আলী ইবনে সাহল রাব্বান আল-তাবারিpioneer of psychiatry, clinical psychiatry and clinical psychology[29]
• আহমেদ ইবনে সাহল আল-বলখিpioneer of mental health,[30] medical psychology, cognitive psychology, cognitive therapy, psychophysiology and psychosomatic medicine[31]
• নাজাবুদ্দিন মুহাম্মাদpioneer of mental disorder classification[32]
• আল-ফারাবি(Alpharabius), pioneer of social psychology and consciousness studies[33]
• আলী ইবনে আব্বাস আল-মাজুসি(Haly Abbas), pioneer of neuroanatomy, neurobiology and neurophysiology[33]
• আবূ আল-কাসিম আল-যাহরায়ী(Abulcasis), pioneer of neurosurgery[34]
• ইবনে আল-হাইথাম(Alhazen), founder of experimental psychology, psychophysics, phenomenology and visual perception[35]
• আবূ রায়হান আল-বিরুনীpioneer of reaction time[36]
• ইবনে সিনাpioneer of physiological psychology,[32] neuropsychiatry,[37] thought experiment, self-awareness and self-consciousness[38]
• ইবনে জোহরা(Avenzoar), pioneer of neurology and neuropharmacology[34]
• অভিররস,pioneer of Parkinson's disease[34]
• ইবনে তোফায়েল, pioneer of tabula rasa and nature versus nurture[39]
• মীর সাজাদNeuroscientist and pioneer in neuroinflammation and neurogenesis.[40][41]

• খালিদ ইবনে ইয়াজিদ(Calid)
• জাফর আল-সাদিক
• শাপুর ইবনে সাহল(d. 869), pioneer of pharmacy and pharmacopoeia[42]
• আল-কিন্দি(Alkindus) (801-873), pioneer of pharmacology[43]
• আব্বাস ইবনে ফিমাস(Armen Firman) (810-887)
• আল-জাহিয, pioneer of natural selection
• আলী ইবনে সাহল রাব্বান আল-তাবারি, pioneer of medical encyclopedia[29]
• আহমেদ ইবনে সাহল আল-বলখি
• ইসহাক ইবনে আলী আল-রাহী(854–931), pioneer of peer review and medical peer review[44]
• আল-ফারাবি(Alpharabius)
• ইবনে আল-জাজ্জার(circa 898-980)
• আবুল হাসান আল-তাবারী, physician
• আলী ইবনে সাহল রাব্বান আল-তাবারী, physician
• আলী ইবনে আব্বাস আল-মাজুসি(d. 994), pioneer of obstetrics and perinatology[45]
• আবূ গাফার আহমেদ ইবনে ইব্রাহীম ইবনে আবি হালিদ আল-গাজ্জার(10th century), pioneer of dental restoration[46]
• আবূ আল-কাসিম আল-জাহরায়ী(Abulcasis) - father of modern surgery, and pioneer of neurosurgery,[34] craniotomy,[45] hematology[47] and dental surgery[48]
• ইবনে আল-হাইথাম(Alhacen), pioneer of eye surgery, visual system[49] and visual perception[50]
• আবূ রায়হান আল-বিরুনী
• ইবনে সিনা(980-1037) - father of modern medicine,[51] founder of Unani medicine,[47] pioneer of experimental medicine, evidence-based medicine, pharmaceutical sciences, clinical pharmacology,[52] aromatherapy,[53] pulsology and sphygmology,[54] and also a philosopher
• হাকিম সাঈদ জিল্লুর রহমান, physician of Unani medicine
• ইবনে মিসকাওয়াহ
• ইবনে জোহরা(Avenzoar) - father of experimental surgery,[55] and pioneer of experimental anatomy, experimental physiology, human dissection, autopsy[56] and tracheotomy[57]
• ইবনে বাজ্জাহ(Avempace)
• ইবনে তোফায়েল(Abubacer)
• অভিররস
• ইবনে আল-বায়তার
• ইবনে জাযলা
• নাসির আল-দ্বীন তুসি
• ইবনে আল-নাফিস(1213–1288), father of circulatory physiology, pioneer of circulatory anatomy,[58] and founder of Nafisian anatomy, physiology,[59] pulsology and sphygmology[60]
• ইবনে আল-ক্বাফ(1233–1305), pioneer of embryology[45]
• কামাল আল-দ্বীন আল-ফারসি
• ইবনে খাতিমা(14th century), pioneer of bacteriology and microbiology[61]
• ইবনে আল-খতিব(1313–1374)
• মানসূর ইবনে ইলিয়াস
• সাঘির আখতারpharmacist
• সাঈদ জিয়াউর রহমানpharmacologist
• তফ্বি মুসিভান্দ
• মুহাম্মাদ বি. ইউনুস, the "father of our modern view of fibromyalgia"[62]
• শেখ মুজাফ্ফর শুকুর, pioneer of biomedical research in space[63][64]
• হুলুসি বাসিদ, known for the discovery of Behçet's disease
• ইব্রাহীম বি. সাঈদ, radiologist
• মেহমাত ও. জি, cardiothoracic surgeon

• জাফর আল-সাদিক, 8th century
• বনু মুসা(Ben Mousa), 9th century
• জাফর মুহাম্মাদ ইবনে মুসা ইবনে শাকির
• আহমেদ ইবনে মুসা ইবনে শাকির
• আল-হাসান ইবনে মুসা ইবনে শাকির
• আব্বাস ইবনে ফাইমাস(Armen Firman), 9th century
• আল-সাঘানি, 10th century
• আবূ সাহল আল-কুহি(Kuhi), 10th century
• ইবনে সাহল, 10th century
• ইবনে ইউনুস, 10th century
• আল-কারাজি, 10th century
• ইবনে আল-হাইথাম(Alhacen), 11th century Iraqi scientist, father of optics,[65] pioneer of scientific method[66] and experimental physics,[67] considered the "first scientist"[68]
• আবূ রায়হান আল-বিরুনী, 11th century, pioneer of experimental mechanics[69]
• ইবনে সিনা, 11th century
• আল-খাযিনি, 12th century
• ইবনে বাজ্জাহ(Avempace), 12th century
• হিবাতাল্লাহ আবুল বরকত আল-বাগদাদি(Nathanel), 12th century
• অভিররস, 12th century Andalusian mathematician, philosopher and medical expert
• আল-জাযারি, 13th century civil engineer, father of robotics,[6] father of modern engineering[70]
• নাসির আল-দ্বীন তুসি, 13th century
• কুতুব আল-দ্বীন আল-সিরাজী, 13th century
• কামাল আল-দ্বীন আল-ফারসি, 13th century
• ইবনে আল-সাতির , 14th century
• তাকী আল-দ্বীন মুহাম্মাদ ইবনে মা’রুফ, 16th century
• হাযেরফান আহমেদ সিলভি, 17th century
• লাগারি হাসান সিলভি17th century
• শেখ দ্বীন মাহমুদ, 18th century
• টিপু সুলতান, 18th century Indian mechanician
• ফজলুর খান, 20th century Bangladeshi mechanician
• মাহমুদ হিসাবি, 20th century Iranian physicist
• আলী জাভান, 20th century Iranian physicist
• বাসার উদ্দীন জুসাফ হাবিবি, 20th century Indonesian aerospace engineer and president
• আব্দুল কালাম, Indian aeronautical engineer and nuclear scientist
• আব্দুস সালাম, Pakistani theoretical physicist and Nobel Prize winner(1979)
• মেহরান কারদার, Iranian theoretical physicist • Cumrun Vafa, Iranian mathematical physicist
• কামরুন ভাফা, Iranian mathematical physicist
• নিমা আরাকানি হামিদ, American-born Iranian physicist
• আব্দুল নাসির তৌফিক, Egyptian-born German particle physicist
• মুনির নাঈফাহ, Palestinian-American particle physicis
• রিয়াজ উদ্দীন, Pakistani theoretical physicist
• আব্দুল কাদির খান, Pakistani nuclear scientist
• আলী মোশারফ, Egyptian nuclear physicist
• সামিরা মুসা, Egyptian nuclear physicist
নাম গুলো সংরক্ষনের জন্যে ডাউনলোড করুন।
 

সভ্যতা নিয়ে কিছু কথা


যা অসভ্য নয় তাই সভ্য । আর যে সমাজ ও পরিবেশ সভ্য ও অসভ্য এর ভেদাভেদ করতে শিখায় তাই সভ্যতা। প্রাগৈতিহাসিককাল থেকে মানবসভ্যতার অগ্রগতির বর্তমানকাল পর্যন্ত ধারাবাহিক উন্নতিই হচ্ছে সভ্যতা। সভ্যতার সঠিক কোন সংজ্ঞা নেই। সাধারন অর্থে, সভ্যতা বলতে বুঝায় মানবজাতির বিকাশিত অবস্থা। বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে সভ্যতা গড়ে উঠেছে। যুগ যুগ ধরে বিভিন্ন সভ্যতার চিন্তাবিদ, বিজ্ঞানী, ধর্মীয়নেতাগণ মানবজীবনেক সুখী ও সমৃদ্ধশীল করার জন্য মানুষের সামাজিক, অর্থনৈতিক, ধর্মীয় জীবনধারায় উন্নয়ন ঘটাতে গিয়ে সভ্যতা সৃষ্টি করেছেন।

সভ্যতার ইংরেজী শব্দ হচ্ছে Civilization। এ শব্দটি civis বা civitas থেকে এসেছে, যার অর্থ নাগরিক। দার্শনিক Voltaire সর্বপ্রথম Civilization শব্দটি ব্যবহার করেন। কোন অঞ্চল বা অঞ্চলসমূহে যখন একটি জনগোষ্টি নগর তৈরী করে এক উন্নতর জীবন ব্যবস্থা গড়ে তোলে তখন তার অগ্রগতির সহায়ক নিমায়ক হিসাবে উদ্ভাবিত হয় লিখন পদ্ধিত, আইন, সরকার ব্যবস্থা, বাণিজ্য, নব প্রযুক্তি, শিক্ষা ও সুস্পষ্ট ধর্মীয় দর্শন, তখন তাকে সভ্যতা বলা হয়। এ সভ্যতা সাধারণত মৌলিক ও জটিল সাংস্কৃতিক পরিমন্ডলের মধ্যদিয়ে মধ্যদিয়ে গড়ে উঠে।
বিভিন্ন সমাজবিজ্ঞানীদের সভ্যতা সর্ম্পকে মতামত-
মন্টেস্ক এবং হান্টিংটন বলেছেন-
সভ্যতা হচ্ছে ভৌগোলিক তথা প্রাকৃতিক পরিবেশের আশীর্বাদপুষ্ট এক ফসল।

মর্গান(Lewis H. Morgan) তার Ancient Society গ্রন্থে বলেছেন- (বইটি এখান থেকে ডাউনলোড করা যাবে)
The “great sequence of inventions and discoveries;” and the history of institutions, with each of its three branches - family, property and government - constitute the progress made by human society from its earliest stages to the beginning of civilization. Mankind gained this progress through “the gradual evolution of their mental and moral powers through experience, and of their protracted struggle with opposing obstacles while winning their way to civilization.”
অর্থাৎ, সভ্যতা হচ্ছে বির্বতন নামক সিঁড়ির শীর্ষ ধাপ। যে সমাজে লেখ্য ভাষা ও বর্ণমালা আছে, ধাতুর ব্যবহার ও লিখিত দলিলের প্রচলন আছে সে সমাজই সভ্য।

ই. বি ট্রেইলর (Edward Burnett Tylor) বলেছেন-
A civilization is a culture which has attained a degree of complexity usually characterized by urban life. অভাব, প্রয়োজন ও তাগিদ সভ্যতা উন্মেষের জন্য দায়ী।
ম্যাকাইভার ও পেজ (R.M Maciver and Charles H. Page) এর মতে, -

সভ্যতা অর্থে আমরা বুঝি মানুষ তার জীবন ধারনের জন্য ব্যবস্থা নিয়ন্ত্রনকল্পে যে যান্ত্রিক ব্যবস্থা বা সংগঠন সৃষ্টি করেছে তারই সামগ্রিক রূপ। কেবলমাত্র যে আমাদের সামাজিক সংগঠনের নানারূপ রীতি সভ্যতার অন্তর্গত তা নয়, নানাবিধ কারিগির কলাকৌশল ও বাস্তব যন্ত্রপাতি এর অন্তর্ভূক্ত।
পাসকুলার জিসবার্ট এর মতে, -
সাংস্কৃতির সে স্তরকে সভ্যতা বলা হয়, যে স্তরে একটি অপেক্ষাকৃত উন্নত ও মিশ্র সমাজে বহু সংখ্যক জনমানবের সমাবেশ সৃষ্টি করেছে, যাদের আমরা নগর আখ্যা দিয়ে থাকি।
জিসবার্ট বলেছেন-
সভ্যতার প্রানকেন্দ্র হল বহু জনমানব অধ্যুষিত নগরগুলো এবং এ সভ্যতা মানুষের সাংস্কৃতিক জীবনের একটি পরিণত স্তর।
ম্যাকাইভার সংস্কৃতি ও সভ্যতার পার্থক্য করতে গিয়ে বলেছেন, আমরা যা আছি তাই সংস্কৃতি আর আমাদের যা আছে তাই আমাদের সভ্যতা । সাংস্কৃতিক হচ্ছে সমাজের আমিত্ব আর সভ্যতা হচ্ছে মানব সৃষ্টি।
অর্থাৎ যখন মানুষ যখন জ্ঞান-বিজ্ঞান ও  প্রযুক্তি তৈরী ও ব্যবহারে মানুষের সামগ্রিক জীবন ধারায় পূর্ণ বিকাশ ঘটে সে অবস্তাকে সভ্যতা বলা হয়।

রবিবার, ২১ আগস্ট, ২০১১

ইন্টারনেট-স্লো নেট স্পীড কারার জন্য মোজিলা ফায়ারফক্স -”৯” NIGHTLY।এবং১০০%খুবদ্রুত কাজ করে??

সুপ্রিয় টেকটিউনস এর বন্ধুগণ।
‘আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ’
  • কেমন আছেন সবাই,আসা করি ভাল…সবাই ভাল থাকুন এই কামনা করে আজকের টিউন।দৈহিক সুস্থতার জন্যে প্রয়োজন সুষম খাবার গ্রহণের পাশাপাশি শারীরিক পরিশ্রম। কিন্তু পরিশ্রম পরিকল্পিত না হলে দৈহিক সৌন্দর্য ও সুস্থতা নিশ্চিত হয় না। দেহের প্রতিটা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের পরিমিত সঞ্চালন ও সক্রিয়তা না হলে দেহবিন্যাস সুষম ও সুগঠিত হতে পারে না। এজন্যেই দেহের জন্য দরকার হয়ে পড়ে পরিকল্পিত শরীরচর্চা বা ব্যায়ামের।কষ্ঠ হলেও নামাজ পড়ুন শরীরচর্চা বা ব্যায়াম হবে।এই বলে আজকে আপনাদের জন্য টিউন।
  • এমন সুন্দর , অনেক ভাল সম্পূর্ণ ওয়েব। ইন্টারনেট Explorer এর বিশাল মার্কেট শেয়ার এবং ওয়েব মানের অভাব সমর্থন । হ্যাঁ ওয়েব মানের অভাব হচ্ছে ওয়েব পেজ কোডিং যে মান । ফায়ারফক্স হিসাবে অনুবর্তী ব্রাউজার এবং অন্যদের যে   রেন্ডারিং ইঞ্জিন থেকে ওয়েব পেজ খুবদ্রুত প্রদর্শন ব্যবহার সমর্থন । অন্যান্য মান অনুবর্তী ব্রাউজার যা ওয়েব পেজ প্রদর্শন ব্যবহার স্লো রেন্ডারিং ইঞ্জিন  স্পীড রেন্ডারিং ইঞ্জিন না।আপনার কম্পিউটার ভাল ব্যবহার করা যাবে।
  • খুবই ফাস্ট ওপেন হয় ।
  • মেমোরি ও আগে থেকে কম নেয়।
  • আপনার পিসি স্লো হবে না ।
  • super fast hardware redering .
  • ওয়েব এর ভিডিও এবং বিভিন্ন contents আরও smooth & fast  করতে পারবেন।
  • Diretct2D & Direct3D supported,
  • 3D contents. আর এতে সাহায্য করেছে ।
  • Graphics giant nVIDIA!এর security ,,,কিছু বলার দরকার আছে বলে মনে করি না।
  • যেহেতু এক্সটেনশন / থিম উপযুক্ততায় ফায়ারফক্স মধ্যে শুধু বিষয়ে করা তা করতে সক্ষম অথবা সবটা আপনি পছন্দ করতে।আপনি  Oskar থেকে খুব সুন্দর মোজিলা ফায়ারফক্স এবং মোজিলা থান্ডারবার্ড থিম পাবেন।কিছু কিছু ওয়েবসাইট আপনার আইপি এড্রেস ট্র্যাক করে বিভিন্ন ওয়েবসাইট কে তা পাঠিয়ে দেয় আপনার অজান্তে। কিন্তু এই ফায়ারফক্স আপনার লোকেশান ট্র্যাক করতে দিবে না।কারন এবার এতে যুক্ত করা হয়েছে "Do not track" technology তাই আর কোন অবাঞ্ছিত বিজ্ঞাপন নয়।
  •  লক্ষণীয়, যে সর্বদা  স্পীড রেন্ডারিং ইঞ্জিন  হিসাবে ফায়ারফক্সের নতুন সংস্করণ উঠা আপডেট করা হচ্ছে।

মোজিলা ফায়ারফক্স NIGHTLY


ছবি দেখে কাজ করুন।


 PIC-1


 PIC-2

 

PIC-3


নিচে উল্লেখিত, যার যেটা প্রোয়জন সেটা ইনেস্টল দেন।তার বাহিরে না।

ফায়ারফক্স-৯

নিচে উল্লেখিত, ইনেস্টল দিলে অটোম্যটিক আপডেট হবে। আপডেট হলে এর কাজ হয়ে যাবে।
ফায়ারফক্স-৮
ফায়ারফক্স-৮
  • Mac37MB
    Built on 17-Aug-2011
ফায়ারফক্স-৮
ফায়ারফক্স-৮

অবশ্যই,নিচে উল্লেখিত ফায়ারফক্স-addon করে নিনতাহলে, কোন চিন্তা থাকলো না।

1=Downlod-compatibility-reporter
2=Downlod-IDM CC
  • আমি নিজে ব্যবহার করছি কোন সমস্যা নেই।আপনাদের শেয়ার করলাম।সমস্যা হলে আমি চেষ্টা করব সহযোগিতা করতে।
আপনাদের সুবিধার্থে ছবিতে উল্লেখ করেছি।
যাদের প্রয়োজন তারা ডাউনলোড করতে পারেন।
এই প্রত্যাশা রেখে
“আল্লাহ হাফেজ”।

*‘মাহে-রমজান ‘সঠিক ভাবে রোযা রাখার নিয়ম ?আশুন সঠিক ভাবে জেনে নেই?

*নামাজ নিয়ে কোরআনে কিছু গুরুতপূর্ন কথা।ইসলামে (সালাত)নামাজ এর অবস্থান ।একটু দেখেন,ভালকিছু জানবেন?

শনিবার, ২০ আগস্ট, ২০১১

Gold price marks further rise in local market

Sonia H Moni

The price of gold has reached Tk 55,287 per bhori as the local jewellers raised the price by Tk 1451 on Friday following the recent price hike of the precious metal in the international market, traders said.

"The price of gold has been increased by Tk 1451 a 'bhori' (11.66 grams) in the local market," Bangladesh Jewllers Samity President Dilip Roy told the FE Friday.

The newly fixed price is as follows: 22-carat gold Tk 55,287, 21-carat Tk 52,837, 18-carat Tk 46,540 and traditional gold Tk 35,800 a bhori, according to the traders.

The prices of gold in the local market on August 6 were- 22-carat Tk 52,080, 21-carat Tk 49,747 and 18-carat Tk 44,009 and traditional gold Tk 34,400 a 'bhori'.

The prices on August 9 were 22-carat Tk 53,830, 21-carat Tk 51,438 and 18-carat Tk 45,490 and traditional gold Tk 35,104 a 'bhori'.

The price of gold increased on three occasions within 14 days from August 6 to August 19 due to the continuous price hike in the international market.

The price of the precious metal hit a record high above $1816 an ounce Thursday as demand for the safe haven investment rose on resurgent worries about a possible new recession in the global economy, according to AFP on August 18.

The price of gold fluctuated between $ 1823 and $ 1878 an ounce in the international market till Friday evening, according to international market data available on websites.

Mr Roy also the owner of Grameen Jewllers said, "Usually we re-fix the price of gold three or four days after new hike in the international market. But in the context of the volatile world market price of gold is changing rapidly."

Mr Roy said, "The price of gold might rise further next week if the present trend of price hike continues. If the gold price varies more than $ 50 a day then we have to face trouble in fixing the price in the local market."

"The days are not far away when the price of gold could reach Tk 70,000 to Tk 75,000 a bhori in the local market, he added.

শুক্রবার, ১৯ আগস্ট, ২০১১

Eset Nod 32 4 Antivirus এবং Eset Smart Security 4 আজীবন লাইসেন্স সহ ব্যাবহার করার পূর্নাঙ্গ নিয়মের Screenshot সহ টিউটোরিয়াল

Eset Nod 32 4 Antivirus এবং Eset Smart Security 4  আজীবন লাইসেন্স সহ ব্যাবহার করার পূর্নাঙ্গ  নিয়মের Screenshoot সহ টিউটোরিয়াল।
আপনারা কেমন আছেন সবাই। আশা করি ভাল আছেন এবং ভাল থাকেন সবসময়।
কষ্ট করে Username and password খুঁজে ব্যাবহার করার দিন শেষ। এখন আরও সহজে আজীবন ব্যাবহার করুন। ১০০% Update গ্যারান্টি।
Eset Nod 32 4 Antivirus আজীবন লাইসেন্স নিয়ে আমি পূর্বে একটি টিউন করেছিলাম। কিন্তু অই টিউনটা পূর্নাঙ্গ ছিল না। অনেকেই আমার কাছে ফোন করে জেনে নিয়েছে কিভাবে আজীবন Use করতে হয়। কারণ আগের টিউনে আজীবন ব্যাবহার করার নিয়মটা বলা হয় নাই। তাই আজ সকলের সুবিধার্থে Eset Nod 32 4 Antivirus এবং Eset Smart Security 4  আজীবন লাইসেন্স সহ ব্যাবহার করার পূর্নাঙ্গ  নিয়মসহ টিউটোরিয়াল নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি। অনেকেই হয়ত জানেন আগে থেকে নিয়মটা । যারা না জানে তাদের জন্য করলাম। আশা করি কাজে লাগতে পারে।
জীবনে এমন কোন Antivirus  নাই যেটা ব্যাবহার করি নাই । কিন্ত স্থায়ী ভাবে কোনটাকে ব্য্যাবহার করতে পারি নাই বিভিন্ন সমস্যার  কারনে। কোন  কোনটার ক্র্যাক ব্যাবহার  করলে তা কিছুদিন পরপর Blacklisted হয়ে যায়, কোন টা আবার পিসি কে স্লো করে দেই ইত্যাদি নানা জামেলা।  আপনাদের সাথে জটিল একটি Antivirus একটি Internet Security  সফটওয়্যার শেয়ার  করব যা কোন সমস্যা ছারাই আজীবন আপডেট দিতে পারবেন। কাজের কথায় আসি।
কি কারনে এই সফটওয়্যার২টি বেস্ট Antivirus এবং Internet Security  সফটওয়্যার আসুন দেখে নেইঃ

একটি স্মার্ট Antivirus And Internet security,
আপডেট দিতে সময় লাগে খুব কম,
সফটওয়্যারটির সাইজ খুব ছোট মাত্র ৪৫ এমবি.
আপনার কম্পিউটার কে slow করবে না,
আজিবন আপডেট সহ লাইসেন্স,
স্মার্ট Scanner
The fast gets faster!
Clean and Safe Email
Removable Media Security
Self Defense
ThreatSense® Scanning Engine
Personal Firewall
Antispam Module
Removable Media Security
Anti-Stealth Technology
Energy-Saving Laptop Mode
ESET SysInspector
এবং আরও অনেক কিছু।
অ্যান্টিভাইরাস টির নাম হল Eset Nod32 4
***Provides the world's fastest and most effective proactive antivirus and antispyware protection for your home.
Internet Security সফটওয়্যারটির নাম হল Eset Smart Security 4


কিভাবে ইন্সটল করবেন এবং আজীবন লাইসেন্স প্রয়োগ করবেন আসুন দেখে নেইঃ
***Eset Nod32 4 এবং Eset Smart security 4 দুইটা একই নিয়মে আপনি Active করতে পারবেন। আমি নিচে Eset Nod32 4 এর মাধ্যমে আপনাদের কে দেখাব কিভাবে Active করতে হয়।
১। প্রথমে Eset Nod32 আপনার পিসি তে ইন্সটল করুন।
২। ইন্সটল করা শেষ হলে আপনার Eset Not32 Antivirus  টি Open করুন।Open করতে নিচের Screenshoot অনুসরন করুন। অথবা (Go to Start >> All Programs >> Eset >> Eset Nod32 Antivirun>> and click on Eset Nod32 Antivirus).
৩। Eset Nod32 Antivirus ওপেন হলে নিচের মত উইন্ডোজ আসবে।
৪। এখন আপনার কিবোর্ড এর F5 বাটন চাপুন। তাহলে নিচের Screenshoot এর মত একটি উইন্ডোজ আসবে। এইখান থেকে নিচের Screenshoot এর মত Enable Self-Defense  এর বাম পাশে যে টিক দেওয়া আছে তা উঠিয়ে দিন।
৫। এখন নিচের Screenshoot এর মত OK বাটনে ক্লিক করুন।
৬। এখন আবারও নিচের Screenshoot এর মত OK বাটনে ক্লিক করুন।
৭। এখন আপনার কম্পিউটার Restart দিন।
৮। এখন Eset Activator Fix  সফটওয়্যারটি Run করুন।
৯। নিচের Screenshoot এর মত Lock বাটনে ক্লিক করুন।
১০। এখন নিচের Screenshoot এর মত Exit বাটনে ক্লিক করুন।

১১। এখন আপনার পিসি আবার Restart করুন।
১৩। আপনার কম্পিউটার ওপেন হলে Eset Nod32 Antivirus টি ওপেন করুন। আপনার কাজ শেষ। এখন দেখুন যে (নিচের Screenshoot এর মত) Remaining Trial Period : 31 days কথাটি লেখা আছে। এই ৩১ দিন কখনোই শেষ হবে না।
১৪। এখন নিশ্চিন্তে আপডেট দিন Eset Nod32 4 Antivirus কোন সমস্যা ছারাই। এবং ব্যাবহার করুন আজীবন।
***একই পদ্ধতিতে আপনে Eset Activator Fix সফটওয়্যার দিয়ে Eset Nod32 Antivirus 4 ছারাও Eset Smart Security 4 আজীবন উপভোগ করতে পারবেন।
*******************Download লিঙ্ক নিচে দেওয়া হল*********************
Download Links:
MEDIAFIRE
Eset Activator Fix ( For Lifetime Lisence )

বৃহস্পতিবার, ১৮ আগস্ট, ২০১১

ডিজিটাল পড়াশুনা (Text, Audio, Video) তে পড়ুন

প্রযুক্তি নিয়ে পড়ে থাকার পাশা পাশি....পড়াশুনাও করতে হবে। লেখাপড়া শেষ হয়ে গেলেই পড়াশুনা শেষ হয়ে যায় না। শেষতো নয়রে ভাই এ যেন শুরু। কি আর করার বিরক্ত হলেও পড়তেই হবে...আজ এই পরীক্ষা কাল ঐ পরীক্ষা। পরীক্ষাই জীবনের বারটা বাজিয়ে দিল। আমরা সবাই সবজান্তা হতে চাই কিন্তু পড়তে রাজি নই। আসুন টিউনার হওয়ার পাশাপাশি...পড়াশুনার টাব খোলা রেখে ওয়েব নিয়েও মাতি...প্রতিদিনই নতুন কিছু জানি!
বুঝলাম আপনি অনেক জানেন? বিসিএস, পিএসসি, ভর্তি সহ সব ধরনের পরীক্ষার উপযোগী। বলুনতো.........
>ষ্টেট ডুমা যে দেশের আইনসভা?
>কোন দেশ ও রাজধানীর নাম একই?
>প্রাচীনতম সাহিত্যকর্ম?
পারলেন না তো!!
আমরা বারে বারে পড়লেও বিষয়গুলো মনে থাকে না বা থাকতে চায় না এই ধারণা থেকে আমি সাইটি তৈরি করি। এছাড়াও আমি টেক্সট ভিত্তিক আরও একটি সাইট তৈরি করি। ঐ রকম হাজারও প্রশ্ন ও উত্তর জানাতে আমার এই ক্ষুদ্র আয়োজন*Audio শুনতে www.digitalporashuna.tk
বিসিএস ও পিএসসি প্রস্তুতি (২১০০+)  সাধারণ জ্ঞান ও ভর্তি প্রস্তুতি (১২০০)  সাহিত্য ও বই (৫৬৭)  কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স (১৮০)  তথ্য ও প্রযুক্তি (২৩০)
সেরা তিন (৭০০)  বিজ্ঞান (৩০০)  মাল্টিমিডিয়া শিক্ষা (৪০)  প্রেম মঞ্চ (৬৫)  ইসলাম (১০১)  খেলাধুলা (২০০)  হাসির বাক্স (৯৯)  বিবিধ (৯২)
লাইক বাটন ও মন্তব্য দিন (২০
*Text   পড়তে www.ghankosh.blogspot.com
প্রথম পাতা  ই-বুক  কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স  জীবনী  তথ্য ও প্রযুক্তি  পিএসসি প্রস্তুতি  বিসিএস প্রস্তুতি ভর্তি পরীক্ষা প্রস্তুতি
সাধারণ জ্ঞান (১০৫)  বই ও সাহিত্য (২২)  মাল্টিমিডিয়ায় শিক্ষা (১৪)  বাংলা (২৭)  ইংলিশ (৯৫)  গণিত (২১)  হিসাববিজ্ঞান ও ম্যানেজমেন্ট(৩০) ইতিহাস,পৌরনীতি,ভূগোল (১৩)  জীব,পদার্থ,রসায়ন(২৫)  ইসলাম (১৯)  খেলাধুলা (৪৭)  বিনোদন (৯৮)  অট্ট হাসির বাক্স (৩০১)  শ্রেষ্ঠ ও বিখ্যাত সব বানী (১০০)  শিক্ষা ও বৃত্তি খবর (২০০+)  অনলাইন হাজার পরীক্ষা (১০০০)  বিবিধ (২০৩)  লাইক বক্স, মতামত ,ভিজিটরস (৫)

Decision on amendment to book building method, mutual funds rules taken

Mohammad Mufazzal

The securities regulator has taken a number of key decisions, including a few relating to the amendment to book building method, rules of mutual funds and the prospectus of the Bangladesh Fund, officials said.

The Securities and Exchange Commission (SEC) Wednesday took the decisions at a meeting, chaired by SEC Chairman Professor M Khairul Hossain.

The SEC has decided in principle to stick to its proposed indicative price limit of an issue. The price, in any case, will not exceed 15 times of the weighted average of the earning per share of the preceding three years or of three times of the net asset value (NAV), whichever is lower.

The regulatory move on book building comes following widespread allegation about the abuse of the method, which was partly blamed for the recent stock market crash and the government ultimately ordered its suspension in January this year.

The regulator said the indicative price limit will reduce the maximum possible valuation of the share.

"Although conceptually there should not be any price cap under the book building method, we have considered this limit on the basis of our unique situation," the SEC said.

Mohammad Saifur Rahman, an executive director of the SEC, said stakeholders were divided over the issue of fixation of indicative price limit.

"Considering overall situation the policymakers of the SEC finally decided in principle to add a provision of indicative price limit to the final draft of book building method," Mr Rahman said.

The regulator has reduced its proposed six month lock-in period to four months for eligible institutional investors (EIIs) following stakeholders' opinions expressed at a meeting earlier held on book building issue.

Earlier, 15 days' lock-in period was applicable to the EIIs.

To avert price distortion, the SEC has said the indicative prices of a firm using such method should be supported by at least 20 EIIs, including at least three quotations from each of six categories: merchant banks, commercial banks, asset management companies (AMCs), stock dealers, insurance companies and NBFIs.

The regulator will also scrutinise the balance sheet of a company with the help of its panel auditors if specific allegations are made against its balance sheet.

Mr. Rahman said after taking public opinion on the draft of book building method, the regulator will publish a gazette notification and then the window of public offerings through book building method will be opened.

The newly recast SEC has also moved to amend some existing rules of mutual funds in an effort to boost mutual fund industry following a number of demands from the AMCs.

As per regulatory decisions, from now on the names of upcoming mutual funds will be entitled to the names of AMCs.

The SEC has increased the maximum limit of Tk 2.5 million for individuals in the private placement of mutual funds.

It has also reduced the lock-in period to six months from previously one year imposed on the private placements of mutual funds.

The IPO (initial public offering) quota for mutual funds has been fixed at 15 per cent, instead of previous 10 per cent.

The re-fixed public issue size of a mutual fund intending to go public will be 25 per cent, which was earlier fixed at 50 per cent.

The regulator has decided to fix minimum size of an open-end mutual fund at Tk 100 million, instead of previous minimum size of Tk 200 million in a move to encourage the flotation of such type of mutual funds.

As per another regulatory decision, AMCs will be allowed to work as institutional portfolio managers.

To accelerate the performance of mutual funds, the SEC will do rating of AMCs.

Mr. Rahman said the regulator will seek opinions on its decisions taken on the rules of mutual funds.

At Wednesday's meeting, the SEC also approved the prospectus of the country's largest ever open-end mutual fund -- Bangladesh Fund, which recently went public with a proposed size of Tk 50 billion.

The prospectus of other closed-end mutual -- Bangladesh Fixed Income Mutual Fund (BFIMF) -- was also approved at the meeting.

The BFIMF will go public with a size of Tk 5 billion and the tenure of the fund will be 10 years.

Race Asset Management is the fund manager of BFIMF.

বরের বয়স ৮১ আর কনের ৬১

ঢাকা, ১৭ আগস্ট (শীর্ষ নিউজ ডেস্ক): বরের বয়স ৮১ আর কনের বয়স ৬১। বরের নাম ব্রহ্মলাল যোশি এবং কনের নাম প্রমোদিনী পরাণজাপি। গত মঙ্গলবার ভারতের গুজরাট রাজ্যের রাজধানী আহমেদাবাদে এ দম্পতির বিয়ে সুসম্পন্ন হয়। ব্রহ্মলালের অর্ধ ডজন নাতি, বয়স্ক পুত্র ও কন্যাদের উপস্থিতিতে বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। আজ বুধবার দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়ার খবরে এ কথা বলা হয়।
জরিদার একটি পাগড়ি পরে যোশি বিয়ে করতে আসেন। ১১ মাস আগে তিনি বিপত্মীক হন। যোশি হিন্দু ধর্ম গ্রন্থ বেদ বিশেষ করে ঋগ বেদের একজন বিশেষজ্ঞ। নিজের বিয়ের মন্ত্র তিনি নিজেই পাঠ করেন। বৎস্যজন কামসূত্রের একটি ব্যাপক সংগ্রহ গড়ে তোলেছেন তিনি। যোশি বলেছেন, বয়স বিয়ে সম্পর্কে তার ধারণা পরিপক্ক করে তুলেছে। তিনি তার নতুন বউ নিয়ে সুখীজীবন যাপন করতে চান। নিজেকে এখনো ২৮ বছরের যুবক বলে মনে করেন। অশীতিপর বয়সে বিয়ে করার কারণ সম্পর্কে লোকেরা জানতে চাইলে তিনি লুকোচুরি করার চেষ্টা করতেন না। বলতেন, জীবন সঙ্গিনী ছাড়া তার চলে না। পুনরায় বিয়ে করার আগে তিনি ছেলেদের মতামত নেয়ার চেষ্টা করেন। ছেলেরা আপত্তি করেনি।
কনে প্রমোদিনী দশম শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশোনা করেছেন। তিনি ছিলেন নিঃসঙ্গ। ভাগিনা জয়ন্তকে তিনি লালন পালন করতেন। দু'বছর বয়সে জয়ন্ত পিতামাতাকে হারায়। বিয়ের পিঁড়িতে বসার আগে যোশির সঙ্গে প্রমোদিনীর বেশ কয়েকবার দেখা হয়। তিনিও মনের মতো বর খুঁজছিলেন। তিনি স্বামীর জন্য সকালে নাস্তা বানানোর স্বপ্ন দেখতেন। পূর্ণ গুজরাটি মহিলার পোশাকে তিনি বিয়ের আসরে হাজির হন।
এ দম্পতি বাংলোর নিচ তলায় থাকবেন। একতলায় থাকবেন যোশির বড় ছেলে। নব দম্পতি উত্তর ভারতে মধুচন্দ্রিমায় যাবার পরিকল্পনা করছেন। সেখানে প্রথমে তারা বৈষ্ণ দেবীর প্রতি শ্রদ্ধার্ঘ অর্পণ করবেন।
(শীর্ষ নিউজ ডটকম/এসএইচকে/এসসি/১৩.৪২ঘ.)

বুধবার, ১৭ আগস্ট, ২০১১

গুগল ক্রোম থেকে যে কোনো ওয়েব পেজকে PDF ফরম্যাটএ রূপান্তরিত করুন খুব সহজেই

অনেক দিন ধরে টিউন করা হয় না। তাছাড়া টেকটিউনসের সার্ভার অনেক দিন ধরে ডাউন থাকায় টেঁকটিউনে লগিনও করতে পারিনি, তাই আপনাদের খুব মিস করছিলাম। তাই ভাবলাম আপনাদের জন্য একটি টিউন করি। হতে পারে যে বিষয়টি নিয়ে আমি টিউন করতে যাচ্ছি সেটা অনেকেরই জানা। তবুও নতুন যারা আছে তাদের জন্য লিখছি, যদি তাদের সুবিধা হয়।
আজ আমি দেখাবো কী করে আপনার গুগল ক্রোম ব্রাউজার দিয়ে কোনো ওয়েব পেজকে পিডিএফ ফরম্যাটে রূপান্তরিত করতে পারবেন।
প্রথমে এখান থেকে গুগল ক্রোম এর লেটেস্ট ভার্সন ডাউনলোড করুন।
  • প্রথমে আপনার গুগল ক্রোম ব্রাউজার খুলুন এবং যেকোনো একটি ওয়েবপেজ খুলুন। যেমন আমি এখানে গুগল.কম কে বেছে নিয়েছি।
  • তারপর পেজটি সম্পূর্ণ লোড হয়ে গেলে আপনার কিবোর্ড থেকে CTRL+P প্রেস করুন।
  • তারপর উপরের ছবির মতো একটি নতুন ট্যাব খুলবে যার টাইটেলে Print Preview লেখা থাকবে।
  • আপনি পিডিএফ ডকুমেণ্টটি সাদাকালো চাইলে Black and White অপশনে মার্ক করুন। আর কালার চাইলে Color অপশনে মার্ক করুন।
  • আপনি চাইলে Layout বদলাতে চাইলে অপশনে গিয়ে Portrait অথবা Landscape অপশনে মার্ক করুন।
  • এরপর ডানদিকে ডকুমেণ্টের ওপর রাইট ক্লিক করে Save as… অপশনে ক্লিক করুন।
  • ক্লিক করার পর যে নতুন উইন্ডো খুলবে তাতে ডকুমেণ্টের নাম লিখে সেভ করুন।

তারপর যেকোনো ভালো পিডিএফ রিডার দিয়ে আপনার সেভ করা ডকুমেণ্টটি খুলুন। ব্যাস হয়ে গেল।
ধন্যবাদ।

GOOGLE TRANSLITERATION দিয়ে বাংলা লিখুন ! (এবার বাংলা লিখবে সবাই !!!!)

প্রথমেই বলি এই বিষয় নিয়ে টিউন পূর্বে হযেছে কিনা জানিনা, হযে থাকলেও যারা জানেন না ,তাদের জন্য করছি!
পূর্বে একসময় বিজয় কিবোর্ড ,software দিয়ে বাংলা লেখা জনপ্রিয়তা পেয়েছিল , কিন্তু কিছু মানুষের বিজয় দেখলে জর আসতো,লেখা তো দুরে থাক  :-) !পরবর্তিতে অভ্র আসার পর অনেকেই হাপ ছেড়ে বাচলো , বাংলা লেখা আরো সহজ হলো এবং এখনো সেটাই চলছে ....... তবুও অভ্র  দেখে পেট খারাপ হইসে এমন মানুষ কম না :-D   !! আসলে আমরা সবসময়ে সবচেয়ে সহজ পদ্ধতি পছন্দ করি, আমার মনে হয় google transliteration চেয়ে সহজ আপনি পাবেন না !! আমি বিতর্কে যেতে চাইনা....তাই মূল টিউন এ চলে গেলাম  :-D
আসলে মূল টিউন বলে কিছু নাই জিনিসটা অনেক সোজা , প্রথমে এই site এ যান
http://www.google.com/transliterate/
উপরের বাম দিকের কোনায় ভাষা change করে bengali select করুন.........কাজ শেষ ....
এইবার বাংলা লিখুন ......কেমনে ?
আরে ভাই যেমনে  facebook এ লিখেন  :-D ! প্রেম কে লিখেন 'prem ' , বন্ধু কে লিখেন 'bondhu'  একই ভাবে ....প্রত্যেক টা শব্দ লিখে space button দাবান দেখবেন বাংলা চলে এসেছে ! যদি আপনার কাঙ্খিত শব্দ না আসে তাহলে back space button চাপেন /ওই শব্দ টা মার্ক করে mouse এর লেফট button চাপেন , দেখবেন অনেকগুলো শব্দ এসেছে সেখান থাকে select করুন ,তবুও না আসলে উপরের insert unicode characters এ যান ...সেখান থেকে বর্ণ সিলেক্ট করে লিখুন ৷
ধরুন ,আমি টিউন শব্দ টা বাংলায় লিখব তাহলে -আমি লিখলাম "tune " কিন্তু আসলো "তুনে "......হে হে কি করবেন ?! আরে ভাই সহজ হিসাব ...... 'tiun' লিখুন দেখবেন "টিউন" চলে আসছে ....
স্ক্রীন শট মারলাম ..... :-D
যাই হোক আশা করি এবার আপনিও পারবেন বাংলা লিখতে আর , যদি না পারেন সমস্যা নাই কেননা কোথায় আছে -পারলে ভালো না পারলে আরো ভাল !..... (দুঃখিত....একটু মজা করলাম )মানে আস্তে অস্তে পারবেন . এতে হয়ত কিছু সীমাবদ্ধতা থাকতে পারে তবু আমার মিনে হয় আপনি মজা পাবে এই পদ্ধতিতে লিখে৷
আরো ভিন্ন ধর্মী কিছু পেতে চাইলে সাথেই থাকুন। সবাই ভালো থাকবেন এই প্রত্যাশায়…..খোদা হাফেজ ৷


Mark Zuckerberg এর জীবনী

ব্যবসায়ী,ফেসবুক এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা,মার্ক Mark Elliot Zuckerberg মে 14, 1984 সালে, নিউ ইয়র্ক এর Dobbs ফেরির, একটি সুখী, সুশিক্ষিত পরিবারের মধ্যে জন্মে ছিলেন. তাঁর পিতা, Edward Zuckerberg,বাড়ির সাথে সংযুক্ত একটি স্থানে দাঁতের চিকিত্সার অনুশীলন করতেন.তাঁর মা, Karen,তার চার শিশু-Mark,Randi,Donna এবং Arielle এর জন্মের আগে একটি মনোচিকিত্সক হিসেবে কাজ করতেন.
Zuckerberg প্রারম্ভিক বয়সে কম্পিউটারের প্রতি অগর্হী ছিলেন;তার বয়স যখন 12 তখন তিনি Atari BASIC ব্যবহার করে "Zucknet" নামে একটি বার্তা প্রোগ্রাম তৈরি করেন.তাঁর পিতা তার দাঁতের অফিসে প্রোগ্রামটি ব্যবহৃত করত, যাতে রিসেপশনিস্ট নতুন রোগীর বিষয়ে তাকে yelling ছাড়াই জানতে পারে.পরিবারের সবাই এ Zucknet গৃহ মধ্যে যোগাযোগ করতে ব্যবহৃত করতো.তিনি শুধু মজার জন্য একট কম্পিউটার গেম তরী করেন.
মার্ক এর কম্পিউটারের দ্রুত বেড়ে উঠা দেখে তার বাবা ডেভিড নিউম্যানকে কম্পিউটারের গৃহশিক্ষক রাখেন, তিনি সপ্তাহে একবার মার্ক এর সথে কাজ করতেন.নিউম্যান পরে জানান যে, এটা কঠিন ছিল এগিয়ে যাওয়া দৈত্য,যে শুরু কাছাকাছি এই একই সময় মার্সি কলেজ স্নাতক কোর্স যাবার কথা বলে.
Zuckerberg পরে প্রথম Exeter একাডেমী, অ্যান এক্সক্লুসিভ নিউ হ্যাম্পশায়ার মধ্যে প্রস্তুতিমূলক স্কুল পড়াশোনা করেন.সেখানে প্রতিভা দেখিয়েছেন, স্কুলের দলের অধিনায়ক হয়ে উঠছে. তিনি সাহিত্যে পারদর্শী হয়ে ওঠেন, ক্লাসিক একটি ডিপ্লোমা অর্জন করেন. তবুও Zuckerberg রয়েছে কম্পিউটার মুগ্ধ, এবং নতুন প্রোগ্রাম উন্নয়নশীলন এর কাজ অব্যাহত করেছেন. যখন তিনি হাই স্কুলে তখন, তিনি একটি সঙ্গীত সফটওয়্যার Pandora তরী করেন, যা Synapse প্রথম সংস্করণ.AOL এবং মাইক্রোসফটসফ্ট ছড়াও আরো অনেক প্রতিষ্ঠান সফটওয়্যারটি কেনার ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করে,তিনি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন.
2002 Exeter থেকে স্নাতক করার পরে, Zuckerberg হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম নথিভুক্ত করেন. তার আইভি লিগের দ্বিতীয় প্রতিষ্ঠা বার্ষিকর সময়ে তিনি go-to campus software ডেভেলপার হিসেবে খ্যাতি অর্জন করে নিয়েছিলেন. সেই সময় তিনি একটি CourseMatch নামক প্রোগ্রাম বানন,যা সাহায্য ছাত্র তাদের অন্যান্য ব্যবহারকারীদের কোর্স নির্বাচন ভিত্তিতে ক্লাস নির্বাচন করতে. তিনি Facemashও তৈরী করেন,যেখনে একটি বেশি আকর্ষণীয় ছবিকে ভোট দিতে হত এবং এটা ছিল ক্যাম্পাসে দুটি ছাত্র এবং অনুমোদিত ব্যবহারকারীদের ছবির তুলনা. প্রোগ্রামটি ব্যাপক জনপ্রিয় হয়, কিন্তু পরে স্কুল প্রশাসন বন্ধ করে দেয়.
তার পূর্ববর্তী প্রকল্পের,তিন জন ছাত্র-Divya Narendra, and twins Cameron and Tyler Winklevoss, একটি সামাজিক নেটওয়ার্কিং সাইট যারা নাম হার্ভার্ড সংযোগের জন্য একটি ধারণা কাজ করার গুঁজন নির্দেশক. এই সাইটি নকশা করা হয় হার্ভার্ড ছাত্র নেটওয়ার্ক থেকে তথ্য ব্যবহার করে একটি হার্ভার্ড অভিজাত জন্য ডেটিং সাইট নির্মাণ করা. Zuckerberg প্রকল্প সাহায্য করতে রাজী হয়, কিন্তু শীঘ্রই তা ছেড়ে দিয়ে তার বন্ধু Dustin Moskovitz, Chris Hughes and Eduardo Saverin সাথে নিজের সামাজিক নেটওয়ার্কিং সাইট এর জন্য কাজ করেন.
Zuckerberg এবং তার বন্ধুরা একটি সাইট বানায় যা অনুমতিপ্রাপ্ত ব্যবহারকারীরা তাদের নিজস্ব প্রোফাইল,ছবি আপলোড, এবং অন্যান্য ব্যবহারকারীদের সাথে যোগাযোগ করতে পারে. প্রথমে হার্ভার্ড এর একটি dorm কক্ষে The Facebook নামে সইটি জুন 2004 পর্যন্ত চলানো হয়. তার দ্বিতীয় বার্ষিক পর, Zuckerberg কলেজ ছেড়ে চলে যায় Palo Alto, ক্যালিফোর্নিয়া ফেসবুক পূর্ণ সময় দেওয়ার জন্য. 2004 এর শেষে, ফেসবুক ছিল 1 মিলিয়ন ব্যবহারকারী.
2005 সালে, Zuckerberg এর Enterprise উদ্যোগ মূলধন দৃঢ় Accel বয়স থেকে একটি বিশাল অনুমোদন পেয়েছে. Accel নেটওয়ার্ক, যা সময় উন্মুক্ত ছিল কেবল আইভি লিগে ছাত্রদের মধ্যে $ 12.7 মিলিয়ন. Zuckerberg এর কোম্পানি তারপর অন্যান্য কলেজ, উচ্চ বিদ্যালয় এবং আন্তর্জাতিক স্কুলে অধিকার প্রদান করে, অধিক 5.5 মিলিয়ন ব্যবহারকারীদের ডিসেম্বর 2005 সাইটের সদস্যপদ পায়. অন্যান্য কোম্পানি, যারা জনপ্রিয় সামাজিক হাব সঙ্গে advertize করতে চেয়েছিল তা যোগাযোগ করতে শুরু করে.Zuckerberg বিক্রি করতে চায়নি, তাই সে Yahoo! এবং এমটিভি নেটওয়ার্ক কোম্পানি প্রস্তাব প্রতাখ্যান করেন. বরং, সে সাইট সম্প্রসারণ করার কথা বলেন, এবং projectটি ডেভেলপারগণদের দেন এবং আরও বৈশিষ্ট্য যোগ করেন.
Zuckerberg এর কাজ ভালই হচিছল, কিন্তু 2006 সালে ব্যবসা সে প্রথম বড় বাধার সম্মুখীন হলো. হার্ভার্ড সংযোগ স্রষ্টাদের দাবি Zuckerberg তাদের ধারণা চুরি করে, এবং সফ্টওয়্যার ডেভেলপার তাদের ব্যবসার লোকসান দাবি করে. Zuckerberg রক্ষণাবেক্ষণ যে ধারনা দুই সামাজিক নেটওয়ার্কের খুব বিভিন্ন ধরনের উপর ভিত্তি ছিল কিন্তু, পরে আইনজীবীরা Zuckerberg এর রেকর্ড অনুসন্ধান করে, incriminating তাত্ক্ষণিক বার্তা প্রকাশ যে ইচ্ছাকৃতভাবে Zuckerberg হার্ভার্ড সংযোগের অপহৃত করে এবং তার বন্ধুদের ফেসবুক ব্যবহারকারীদের ব্যক্তিগত তথ্য দেওয়া.
Zuckerberg পরে incriminating বার্তা জন্য ক্ষমাও চায়, বলছে তাদের regretted. "যদি আপনি উপর থেকে একটি সেবা যা প্রভাবশালী বিল্ড যাচ্ছে এবং যে কিছু মানুষের অনেক আস্থা, তাহলে পূর্ণতাপ্রাপ্ত অধিকার, দরকার?" তিনি নিউ ইয়র্কারের সাক্ষাৎকারে বলেন. "আমি এখন পূর্ণবয়স্ক এবং অনেক কিছু শিখেছি."
Zuckerberg এখন অন্য ব্যক্তিগত চ্যালেঞ্জ সম্মুখীন হন যখন 2009 লেখক বেন Mezrich দ্বারা বই The Accidental Billionaires. Mezrich জন্য ব্যাপকভাবে সমালোচিত ছিল তার পুনরায় কহন Zuckerberg এর গল্প, যা উদ্ভাবিত দৃশ্য, Re-কাল্পনিক সংলাপ এবং কল্পিত অক্ষর ব্যবহৃত. তথাপি কিভাবে সত্য থেকে জীবনের গল্প ছিল, Mezrich থেকে চিত্রনাট্যকার আরন Sorkin থেকে উপাখ্যান অধিকার বিক্রি পরিচালিত, এবং সমালোচকদের দ্বারা প্রশংসিত চলচ্চিত্র আট একাডেমি পুরস্কার মনোনয়ন পেয়েছেন.
Zuckerberg ফিল্ম এর আখ্যান থেকে দৃঢ় আপত্তি করেন.
ফোর্বস পত্রিকা অনুসারে, Zuckerberg মূল্য প্রায় 6.9 বিলিয়ন হয়. তিনি ক্যালিফোর্নিয়ায় Palo Alto, একটি শালীন ভাড়া বাড়িতে বসবাস করেন চ্যান সঙ্গে,. মার্চ 2011 সালে, অবশেষে দম্পতি ফেসবুক উপর তাদের statuses পরিবর্তিত "In a Relationship."

পতিতাদের দেহ বিক্রির চেয়েও রাজনীতিবিদদের আত্মা বিক্রি মারাত্মক

ঢাকা, ১৭ আগস্ট (শীর্ষ নিউজ ডটকম): নিজেদের আত্মাকে বিক্রি করে না দিয়ে দেশের সঠিক ও সত্য তথ্য তুলে ধরার জন্য বিএনপি'র জাতীয় নেতৃবৃন্দের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন দলের যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবীর রিজভী আহমেদ। তিনি বলেন, যারা দলের শৃঙ্খলা লঙ্ঘন করবে তাদের দলীয় আইন অনুযায়ী বিচার হওয়া উচিত।
আজ বুধবার সকালে শ্যামলী আদাবরে নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
রুহুল কবীর একটি বইয়ের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, পতিতাদের দেহ বিক্রির চেয়েও রাজনীতিবিদদের আত্মা বিক্রি মারাত্মক ক্ষতিকর। এজন্য দলের শীর্ষস্থানীয় নেতাদের দলীয় কাঠামো অনুযায়ী সচেতনভাবে বক্তব্য দানের জন্যও তিনি অনুরোধ করেন।
গত ১৫ আগস্ট দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমেদ একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে এমন একটি বক্তব্য দেন যা দলের ভেতরে ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে। এমন ঘটনার প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে তিনি বলেন, দপ্তরের দায়িত্বে থাকার কারণে তার দলের তৃণমূল নেতাকর্মীদের সাথে যোগযোগ হয়। দলের নেতাকর্মীদের মাঝে ব্যারিস্টার মওদুদের বক্তব্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া হয়েছে এবং দলের ভেতর বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে বলেও তিনি জানান।
তিনি বলেন, দলের এ রকম একটি পর্যায়ে থেকে তার এ ধরনের বক্তব্য দেয়া উচিত হয়নি। জাতীয় ইস্যুতে এ ধরনের বক্তব্যের আগে অবশ্যই দলের শীর্ষ নেতাদের, বিশেষ করে চেয়ারপারসনের সাথে কথা বলে নেয়া উচিত ছিলো। রিজভী বলেন, দলের সিনিয়র নেতারা যে বক্তব্য দেবেন তা অবশ্যই দলের শৃঙ্খলার মধ্যে থেকে দিতে হবে এবং দলীয় নীতির সম্পূরক হতে হবে। যদি শৃঙ্খলা ভেঙ্গে বক্তব্য দেন তবে তিনি যেই হোন না কেন, দলের শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে তার বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেয়া হবে। তিনি আরো বলেন, সিনিয়র নেতাদের এ ধরনের বক্তব্য দলের কর্মী ও নেতাদের মাঝে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করে এবং ওই অনুষ্ঠানে দলের দুই সিনিয়র নেতার এ ধরনের বক্তব্য দলের ভেতরে বিভ্রান্তির এবং ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে। তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, জাতীয় ইস্যুতে নেতাদের বিশেষ করে দলের সিনিয়র নেতাদের বক্তব্য প্রদানের আগে অবশ্যই চেয়ারপারসন অথবা নীতিনির্ধারকদের সাথে আলোচনা করা উচিত। মুখপাত্র হিসেবে মূলত দলের মহাসচিব বক্তব্য দেন। বিশেষ ক্ষেত্রে চেয়ারপারসনের নির্দেশে দলের অন্যান্য নেতাকে এ দায়িত্ব দেয়া হয় বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
দলের সিনিয়র নেতাদের কাছ থেকেই অন্যান্য নেতা শিক্ষা নেবে। তাই সিনিয়র নেতাদের দলের শৃঙ্খলা এবং নীতি মেনে দায়িত্ব পালনের অনুরোধ করেন তিনি। এটা দলের নয়, তার ব্যক্তিগত অভিমত বলে তিনি জানান।
(শীর্ষ নিউজ ডটকম/এফএম/এসএস/১৩.১০ঘ)

অবশেষে সুন্দলপুরে গ্যাসের সন্ধান

ঢাকা, ১৭ আগস্ট (শীর্ষ নিউজ ডটকম): রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বাপেঙ্ সুন্দলপুর ক্ষেত্রে গ্যাসের সন্ধান পেয়েছে। গ্যাস স্তরটি রয়েছে ভূপৃষ্ঠ থেকে ১৪শ' মিটার গভীরে। আজ বুধবার সকাল ৮ টায় অনুসন্ধান কূপের পাইপলাইনে গ্যাস আসে বলে বাপেক্স সূত্রে জানা গেছে। এ গ্যাস ক্ষেত্রটি নোয়াখালী জেলার কোম্পানীগঞ্জের শাহাজাদপুর এলাকায় অবস্থিত।
এ বিষয়ে পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. হোসেন মনসুর শীর্ষ নিউজ ডটকমকে বলেন, আমাদের গ্যাস অনুসন্ধান কাজের সফলতাস্বরূপ একটি নতুন গ্যাস ক্ষেত্র আবিষ্কৃত হলো। তিনি বলেন, সুন্দলপুরে গ্যাস পাওয়া যাবে এ বিষয়ে আমরা নিশ্চিত ছিলাম। প্রথমে অধিক গভীরতার দুটি জোনে ব্যর্থ হয়ে কিছুটা হতাশ ছিলাম। কিন্তু তুলনামূলক কম গভীরতায় গ্যাসের সন্ধান পাওয়া আমাদের আশ্চর্য করছে। পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান আরো বলেন, বাপেক্স এখন এ কূপের গ্যাসের চাপ, মজুদসহ আনুষঙ্গিক বিষয়গুলো পর্যবেক্ষণ করছে। আজ পূর্ণাঙ্গ ফলাফল পাওয়া যাবে। বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে গ্যাস ক্ষেত্র আবিষ্কারের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেয়া হবে।
দ্বি-মাত্রিক জরিপে গ্যাসাধারের সন্ধান পাওয়ায় ২০০৭ সালের অক্টোবরে সুন্দলপুরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে কূপ খনন প্রকল্প গ্রহণ করে বাপেক্স। এ প্রকল্পে ৭৩ কোটি ৬৫ লাখ টাকা ব্যয় ধরা হয়। তবে রিগ সংকটসহ বিভিন্ন কারণে সময়মতো অনুসন্ধান কার্যক্রম চালানো সম্ভব হয়নি। অবশেষে গত বছরের নভেম্বরে কূপ খননের কাজ শুরু হয়। তবে ৩ হাজার মিটারের অধিক খননের পরও গ্যাসের লাভজনক স্তরের সন্ধান মেলেনি। অন্যদিকে রিগ তুলে আনার সময় ভূ-গর্ভের গভীরে পাইপ আটকে যায়। বাপেক্সে কর্মীদের নিরলস পরিশ্রমে কোনো দুর্ঘটনা ছাড়াই রিগটি সফলভাবে উদ্ধার করা সম্ভব হয়। পরবর্তীতে তুলনামূলক কম গভীরতায় বুধবার একটি গ্যাস স্তরের সন্ধান পায় বাপেক্স।
সর্বশেষ ২০০৪ সালের প্রথম দিকে বাপেক্স শ্রীকাইলে অনুসন্ধান কূপ খনন করে গ্যাস আবিষ্কারের ঘোষণা দিলেও সেটি ছিল মিথ্যা প্রচারণা।
(শীর্ষ নিউজ ডটকম/এইচআই/টিএইচ/১১:৫৪ঘ.)

কালো টাকা সাদা: এনবিআর কিছু না বললেও ধরবে দুদক

কালো টাকা সাদা করতে দেওয়া সুযোগে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) কোনো আপত্তি না দিলেও ওই টাকার মালিককে প্রশ্নের মুখে ফেলতে দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক)’ ক্ষমতা দেওয়া হচ্ছে। এ জন্য অপ্রদর্শিত আয় বৈধ করা সংক্রান্ত এসআরও (স্ট্যাটুট্যারি রেগুলেটরি অর্ডার) সংশোধন করা হচ্ছে।

মঙ্গলবার সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ে এ সংক্রান্ত এক আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

এসআরও ছাড়াও অর্থ সংক্রান্ত আইন যেমন, বিদেশে পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনা সংক্রান্ত মিউচ্যুয়াল লিগ্যাল এসিট্যান্স অ্যাক্ট এবং এন্টি টেরোরিস্ট ফাইনান্সিং অ্যাক্ট সংশোধন করার কথাও জানান অর্থমন্ত্রী।

এসআরও আইন সংশোধনের মাধ্যমে কালোটাকা সাদা করা বিষয়ক নীতির ক্ষেত্রে বড় ধরনের পরিবর্তন আসছে। এর মাধ্যমে আয়কর আইনে কোনও প্রশ্ন তোলা না গেলেও অন্যান্য আইনে কালোটাকা সাদাকারীকে আইনের আশ্রয়ে নেওয়া যাবে।

চলতি অর্থবছরের বাজেটে ১০ শতাংশ কর দিয়ে পুঁজিবাজার ও সরকারি ট্রেজারি বন্ডে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেয় সরকার।

১০ ভাগ কর দিয়ে কালোটাকা সাদা করা যাচ্ছে। আইন সংশোধনের পর আয়কর বিভাগ কিছু না বললেও দুর্নীতি দমন কমিশন ইচ্ছা করলেই ওই টাকার মালিককে অর্থের উৎস সম্পর্কে প্রশ্নের মুখে ফেলতে পারে।

বর্তমান এসআরও আইন অনুযায়ী, কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেওয়া হলে আয়কর অধ্যাদেশের আওতায় অর্থের উৎস সম্পর্কে প্রশ্ন করা যায় না।

এসআরও আইন সম্পর্কে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আয়কর অধ্যাদেশের যে এসআরও আছে সেটা আমরা সংশোধন করছি। এখন এটা আইন মন্ত্রণালয়ে আছে। শিগগিরই এটা জারি করা হবে।’

এসআরও আইন সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘আইনটি সংশোধন হলে অপ্রদর্শিত আয় শতকরা ১০ভাগ কর দিয়ে তা বৈধ করা যাবে। তবে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) অপ্রদর্শিত অবৈধ আয়ের উৎস খুঁজতে পারবে।

বিদেশ থেকে পাচার হয়ে আসা ও সন্ত্রাসী অর্থ যাতে অপ্রদর্শিত আয়ের সুযোগ না নিতে পারে, সে লক্ষ্যেই এসআরও সংশোধন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন অর্থমন্ত্রী।

অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘বর্তমান এসআরওটা সাধারণভাবে লেখা আছে। প্রশ্ন না করার বিধানটা শুধু যে আয়কর অধ্যাদেশের আওতায় থাকবে এটা আমরা সুনির্দিষ্ট করে দেব।’

তিনি বলেন, ‘অন্য আইনে এ সুবিধা পাওয়া যাবে না সেটাই এসআরওতে সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করে  দেওয়া হবে।’

অর্থমন্ত্রী বিষয়টির ব্যাখ্যা দিয়ে বলেন, ‘এর মানে হলো, পাচার করা ও সন্ত্রাসী অর্থ যাতে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ না নিতে পারে সেজন্য মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন বিরোধী আইনে (এন্টি টেররিস্ট ফাইনান্সিং অ্যাক্ট) প্রশ্ন করা করা যাবে। তিনি বলেন, ‘যদি টাকা পাচার করে আনে তাহলে ধরা হবে।’

পুঁজিবাজারে সাদা হওয়া কালো টাকা ব্যবহারে মুদ্রা পাচার ও সন্ত্রাসী অর্থায়নের বিষয়ে সম্প্রতি এশিয়া প্যাসিফিক গ্র“প অন মানি লন্ডারিং (এপিজিএমএল) সরকারকে চিঠি দিয়েছে।

এ প্রসঙ্গে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘গত মাসে ভারতে এপিজিএমলের বৈঠকের বিষয়ে আমরা এখানে পর্যালোচনা করেছি।’

মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিসটেন্স অ্যাক্ট সংশোধন হলে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে তথ্য আদান-প্রদানে সুবিধা হবে বলে জানান অর্থমন্ত্রী।

মুহিত বলেন, মিউচ্যুয়াল লিগ্যাল এসিটেন্স অ্যাক্ট ও এন্টি টেরিরিজম ফাইনান্সিং অ্যাক্টে পরিবর্তন আনা হচ্ছে। আইন মন্ত্রণালয় ড্রাফট তৈরি করেছে। আইনটি হলে বাইরের দেশ থেকে তথ্য সরবরাহ ও টাকা ফেরত আনতে বাধা থাকবে না।

তিনি বলেন, ‘আগে বাধা ছিল, আইন হলে আমরা ১২টা দেশের সঙ্গে এখন চুক্তি করতে পারবো। অনেক দেশ আগ্রহ প্রকাশ করেছে, আইন হলে আরও দেশ চুক্তি করবে।’  

অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘দেশের বাইরে পাচার করা অর্থ ফিরিয়ে আনতে মিউচ্যুয়াল লিগ্যাল এসিসট্যান্স অ্যাক্ট করা হচ্ছে। এর মাধ্যমে কোন দেশে অর্থ পাচারের তথ্য পাওয়ার পর ওই অর্থ ফিরিয়ে আনতে সে দেশের আইনী সহায়তা পাওয়া যাবে। এমন কি পাচার করা অর্থ ফেরত পাওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট দেশে ব্যবস্থা নেয়া (মামলা করা) যাবে।’

এদিকে সড়ক উন্নয়নে পর্যাপ্ত বরাদ্দ পাচ্ছেন না বলে যোগাযোগমন্ত্রীর করা অভিযোগের ব্যাপারে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে অর্থমন্ত্রী বলেন, ‘এটা ঠিক নয়, উনি না বুঝেই হয়তো তা বলেছেন।’

এ বিষয়ে তিনি আরও কোনও কথা বলতে রাজি না হয়ে বলেন, ‘আমি এখন এ বিষয়ে আর কোনো কথা বলবো না। প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক চলছে। সেখানে অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিও রয়েছেন।’

সব ধরনের AVAST অ্যান্টিভাইরাস নিয়ে যান !! এক্কেবারে ফ্রি !!

অ্যাভাস্ট একটি অত্যন্ত ভালো মানের অ্যান্টিভাইরাস। 
যারা এটি ব্যবহার করেছেন, তারা তো জানেনই। মায়ের কাছে মাসির গল্প করতে চাই না !! :D
আর যারা এটি এখনও ব্যবহার করেন নাই, আমার সাজেশন থাকবে, একবার ব্যবহার করে দেখুন। প্রেমে পড়ে যাবেন !! 
আজ আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি সব রকমের অ্যাভাস্ট অ্যান্টিভাইরাস (লাইসেন্স সহ) !! 
অ্যাভাস্ট ৪ রকমের আছে। যথাঃ
১. ফ্রি/হোম 
২. প্রফেশনাল 
৩. বিজনেস এডিশন 
৪. ইন্টারনেট সিকিউরিটি 
আমি ব্যবহার করছি ইন্টারনেট সিকিউরিটি। BOSS জিনিস !!
অ্যাভাস্ট এর সাইট থেকে ট্রায়াল ভার্শন ডাউনলোড করে নিন:
http://www.avast.com/free-antivirus-download

এবার লাইসেন্স এর পালা !!
 
অ্যাভাস্ট এর ফ্রি এডিশনে ১ বছরের ফ্রি লাইসেন্স পাওয়া যায়। অ্যাভাস্ট এর সাইটে গেলেই বুঝবেন। আর যদি আপনি এক্কেবারে আজীবন লাইসেন্স চান (২০৩৮ সাল পর্যন্ত, আজীবন বললাম, কারণ ততদিন বাঁচব কিনা, সন্দেহ !!), তাহলে এখানে আসুন 
http://www.mediafire.com/?onuub25qnx2fqqw#1
এবার প্রফেশনাল আর বিজনেস এডিশনের পালা। এদের জন্য আজীবন লাইসেন্স দিতে পারলাম না বলে দুঃখিত !! তবে ৩০ আগস্ট, ২০১২ পর্যন্ত দিলাম। ১ বছর তো চালান, পরে আবার দিবো !! লাইসেন্স পেতে এদিকে আসুন 
http://www.mediafire.com/?d8l12b93qw6e6ls
আর সবশেষে আছে BOSS এর লাইসেন্স ফাইল !! এটাও আজীবন না। তবে ১ বছরের চেয়ে একটু বেশি !! মাত্র দেড় বছর (১৬ ডিসেম্বর, ২০১২ পর্যন্ত) !! নিতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন 
http://www.mediafire.com/?imszkzikcxp7hmr
অ্যান্টিভাইরাস সেটআপ দেয়ার এক পর্যায়ে লাইসেন্স ফাইল চাইবে। তখন ব্রাউজ করে এখানে দেয়া লাইসেন্স ফাইল দেখিয়ে দিবেন। আর যদি তা না করতে চান, তবে সেটআপ শেষ হবার পর লাইসেন্স ফাইলে ডাবল ক্লিক করে YES টিপলেই কাজ হয়ে যাবে। SUBSCRIPTION এ গিয়ে দেখুন, কাজ হয়েছে কিনা। তাও না হলে SUBSCRIPTION থেকে ব্রাউজ করে লাইসেন্স ফাইলটি দেখিয়ে দিন। 
তাহলে এখন ডাউনলোড করুন আর ভাইরাস কে টা টা বাই বাই বলুন !!

 পুঁজিবাজারে ব্যাংকের বিনিয়োগ এখন আইনি সীমার মধ্যে

পুঁজিবাজারে দেশের তফসিলি ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগ গত জুন শেষে দাঁড়িয়েছে তাদের মোট আমানতের ৩ দশমিক ৫২ শতাংশ। টাকার অঙ্কে এর পরিমাণ ১৫ হাজার ১১১ কোটি ১১ লাখ টাকা।
তথ্য-উপাত্তে দেখা যায়, শেয়ারবাজারে একটি বাদে সব ব্যাংকের বিনিয়োগই ব্যাংক কোম্পানি আইনের আওতায় বেঁধে দেওয়া সীমার মধ্যে রয়েছে। যে ব্যাংকটির বিনিয়োগ ১০ শতাংশের চেয়ে বেশি রয়েছে, তা একটি আর্থিক প্রতিষ্ঠানে শেয়ারে বিনিয়োগের কারণেই বেশি হয়েছে বলে সূত্র জানায়।
উপরন্তু, আর্থিক প্রতিষ্ঠানের শেয়ার হাতে থাকার কারণে এই বিনিয়োগের বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক ধরনের সম্মতিও রয়েছে বলে জানা যায়।
ব্যাংক কোম্পানি আইনের ২৬(২) ধারা অনুসারে, শেয়ারবাজারে ব্যাংকের সমষ্টিগত বিনিয়োগ মোট দায়ের (আমানত) ১০ ভাগের বেশি হতে পারবে না, যদিও যেসব ব্যাংকের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ রয়েছে, তাদের সবারই ইতিমধ্যে সাবসিডিয়ারি বা সহযোগী প্রতিষ্ঠান গঠিত হয়েছে। ফলে ব্যাংকের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ এখন পৃথক সত্তার প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে হচ্ছে।
এ ক্ষেত্রে এই সাবসিডিয়ারি কোম্পানির মাধ্যমে ব্যাংকের বিনিয়োগ হিসাব হবে একক কোম্পানিতে বিতরণ করা ঋণসীমার বিধান দিয়ে। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিধান অনুসারে, একক কোম্পানিতে ব্যাংকের দেওয়া ঋণের পরিমাণ হবে সর্বোচ্চ ১৫ শতাংশ। তা সত্ত্বেও ব্যাংক কোম্পানির আইন ও শেয়ারের সেকেন্ডারি বাজারে বিনিয়োগ-ঝুঁকি বিবেচনায় বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগ সময়ভিত্তিতে নজরদারির মধ্যে রেখেছে।
বর্তমানে শেয়ারবাজার অনেকটাই নিম্নমুখী থাকায় তথা বিভিন্ন শেয়ারের দাম কমে যাওয়ায় তা ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগকে আইনি সীমার মধ্যে নিয়ে আসতে ভূমিকা রেখেছে।
প্রসঙ্গত, ২০০৯ ও ২০১০ সালে দেশের শেয়ারবাজার যখন অস্বাভাবিকভাবে বাড়তে থাকে, তখন থেকেই বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগ আইনি সীমার মধ্যে নামিয়ে আনার চেষ্টা চালায়। ২০০৮ সালের শেষ সময়ে এসে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করতে উদ্যোগ নেয়।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সূত্রগুলো সে সময় জানায়, তাদের উদ্দেশ্য ছিল শেয়ারবাজারে ব্যাংকগুলোর সংশ্লিষ্টতা আইনি সীমার মধ্যে রাখা। কিন্তু, এসব তথ্য-উপাত্ত চাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে শেয়ারবাজারে নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। এরপর ২০০৯ সালের মধ্যভাগে এসে রাজনৈতিক চাপে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগ আইনি সীমার মধ্যে রাখতে বাধ্য করাতে পারেনি।
সে সময় পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা এসইসির শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে ডিএসইর ত ৎ কালীন সভাপতি বাংলাদেশ ব্যাংকে গিয়ে প্রভাব বিস্তার করেন।
আবার ব্যাংকের বিনিয়োগ প্রতিদিন বাজারমূল্যের ভিত্তিতে (মার্ক টু মার্কেট) হবে, না শেয়ার কেনার মূল্যে হবে, এ নিয়েও পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিভ্রান্তি ছড়িয়েছেন।
উচ্চমূল্যের সময় এসইসি ও ডিএসইর নেতৃত্ব চেয়েছেন শেয়ার ক্রয়মূল্যে ব্যাংকের বিনিয়োগ ধরে রাখতে। তাতে বাজারকেও উচ্চমাত্রায় ধরে রাখা সম্ভব হবে—এমনটিই মত দিয়েছিলেন তাঁরা। কিন্তু বাজারমূল্যে বিনিয়োগের হিসাব করার বিষয়টি আন্তর্জাতিকভাবেই স্বীকৃত। এতে বাজারে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগের যে শর্ত নিহিত আছে তাও নিশ্চিত হয়।
তা ছাড়া বাজার স্থিতিশীল রাখতে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগের দায়িত্ব হলো শেয়ারের সরবরাহ বৃদ্ধির কারণে দাম পড়তে থাকলে ক্রয় করে বাজার স্থিতিশীল পর্যায়ে ধরে রাখা। আবার যখন বাজার উচ্চমাত্রায় বা অতিমূল্যায়িত পর্যায়ে উঠবে, তখন প্রতিষ্ঠানগুলো হাতে থাকা শেয়ার বিক্রি করে চাহিদার বিপরীতে জোগান বাড়াবে। তাতে বাজার একটি পর্যায়ে স্থিতিশীল হবে।
‘মার্ক টু মার্কেট’ ধরে ব্যাংকের বিনিয়োগ হিসাব করা হলে আইনি শর্ত মানতে গিয়েই দাম বাড়ার কারণে তাদের বিনিয়োগসীমা (দায়ের ১০ শতাংশ) অতিক্রম হতে যাচ্ছে—এমন বিবেচনাতেই শেয়ার বিক্রি করতে ব্যাংকগুলো বাধ্য হবে। এতে বাজারে শেয়ার সরবরাহ বাড়বে। ফলে চাহিদা বৃদ্ধিজনিত মূল্যবৃদ্ধির বিপরীতে জোগান বাড়ানো যাবে। তাতে দাম স্থিতিশীল হবে।
বিপরীত দিকে, যখন দাম কমে যাবে তখন ব্যাংকের বিনিয়োগসীমায় নতুন সুযোগ তৈরি হবে পুনর্বিনিয়োগের। ফলে ব্যাংক তখন শেয়ার কিনলে নিম্নগামী বাজারের মূল্যপতন আটকানো যাবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুসারে এবং ব্যাংক কোম্পানি আইনের বিধানের মধ্যে থেকেই এখন ব্যাংকগুলো ইচ্ছা করলে নতুনভাবে শেয়ার ক্রয় করতে পারে, যদিও সাবসিডিয়ারি কোম্পানি হওয়ায় এখন এই আইনি সীমায় নতুন ব্যাখ্যার প্রয়োজন রয়েছে।
তবে একই সঙ্গে দেখতে হবে, ব্যাংকগুলো তাদের এই বিনিয়োগ সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠানে যে ঋণ দিয়েছে তার পরিমাণ একক গ্রহীতাকে দেওয়া ব্যাংকের পরিশোধিত মূলধনের ১৫ শতাংশের মধ্যে রয়েছে কি না।
প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যায়, ৪৩টি ব্যাংকের জুন পর্যন্ত শেয়ারবাজারে নিজস্ব বিনিয়োগ রয়েছে নয় হাজার ৬১০ কোটি ৪৯ লাখ টাকার। সহযোগী প্রতিষ্ঠানের ঋণের পরিমাণ চার হাজার ২০৭ কোটি ৬৯ লাখ টাকা এবং শেয়ারে বিনিয়োগের জন্য অন্যদের ঋণ দেওয়া আছে এক হাজার ২৯২ কোটি ৯৩ লাখ টাকার।
এ সময় পর্যন্ত ব্যাংকগুলোর মোট আমানতের পরিমাণ ছিল চার লাখ ২৯ হাজার ৪৫৬ কোটি ৬৮ লাখ টাকা।

 পুঁজিবাজারে দরপতন- ডিএসইতে দুই মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন

এক দিন বন্ধ থাকার পর আজ মঙ্গলবার দেশের পুঁজিবাজারে দরপতন হয়েছে। এ দিন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) গত দুই মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন লেনদেন হয়েছে। একই সঙ্গে দুই স্টক এক্সচেঞ্জেই আজ সূচকের পতন হয়েছে।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, আজ ডিএসইতে ৩৫৪ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গত দুই মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন। এর আগে গত ২০ জুন ৩৪১ কোটি টাকা লেনদেন হয় স্টক এক্সচেঞ্জটিতে।
বাজার-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, গত ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে পুঁজিবাজারে ভয়াবহ ধসের পর চরম আস্থাহীনতায় ভোগেন বিনিয়োগকারীরা। এরই ধারাবাহিকতায় গত ২৬ মে ডিএসইতে লেনদেন ৩০০ কোটি টাকার নিচে নেমে যায়। এদিন ২৯৬ কোটি টাকা লেনদেন হয়। এর পর পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন পক্ষের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে সরকার গত বাজেটে পুঁজিবাজারে অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের সুযোগ দেয়। ফলে বাজারে বিনিয়োগকারীদের আস্থা আবারও ফিরতে শুরু করে। তবে সম্প্রতি পুঁজিবাজারে কারসাজির সঙ্গে জড়িত কয়েকজনের বিরুদ্ধে সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) মামলা করছে—এমন খবরে বাজারে বিরূপ প্রভাব পড়তে শুরু করে। ফলে দরপতনের ধারায় যায় শেয়ারবাজার। এ ধারা আজও অব্যাহত থাকে।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সভাপতি ফখরউদ্দিন আলী আহমেদ বলেন, অনেক বিনিয়োগকারী নিজেদের হাতে থাকা অপেক্ষাকৃত মন্দ শেয়ার বিক্রি করে ভালো শেয়ার ক্রয়ের দিকে ঝুঁকছেন। আবার অনেকে ঈদ সামনে রেখে শেয়ার বিক্রি করে দেওয়ায় বাজারে দরপতনের ঘটনা ঘটছে। তবে এতে ভয়ের কিছু নেই বলে মনে করেন তিনি। তিনি আরও বলেন, লেনদেন কম হলে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। এর মানে বিনিয়োগকারীরা ভালো শেয়ার ধরে রাখতে চাচ্ছেন।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, সূচকের নিম্নমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে আজ ডিএসইতে লেনদেনের শুরু হয়। সকাল ১০টা ৫৫ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৫ পয়েন্ট কমে যায়। বেলা ১১টায় লেনদেনের আধা ঘণ্টা শেষে সূচক ২০ পয়েন্ট কমে আর সাড়ে ১১টায় কমেছিল ৩৫ পয়েন্ট। এ ছাড়া দুপুর সাড়ে ১২টায় লেনদেনের দুই ঘণ্টা শেষে সূচক ৫৩ পয়েন্ট কমেছিল। সূচক পতনের এই ধারা সারা দিন অব্যাহত থাকে। দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ৬০.০২ পয়েন্ট কমে ৬১১২.২৭ পয়েন্টে দাঁড়ায়।
আজ হাতবদল হওয়া ২৫৫টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ২২টির প্রতিষ্ঠানের, কমেছে ২২৪টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে নয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম।
আজ ডিএসইতে লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় রয়েছে বেক্সিমকো, ইউনাইটেড এয়ার, এমজেএল বিডি, গ্রামীণফোন, সিটি ব্যাংক, এমআই সিমেন্ট, ওয়ান ব্যাংক, মালেক স্পিনিং, লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট ও কেয়া কসমেটিকস।
অন্যদিকে সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক ১৮০.৮৪ পয়েন্ট কমে ১৭৪৬৬.৬৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১৮১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বেড়েছে ২১টির, কমেছে ১৫৭টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে তিনটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম।
স্টক এক্সচেঞ্জটিতে আজ ৪৩ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা আগের দিনের চেয়ে ছয় কোটি টাকা কম।